19 মাবুদের প্রতি বেঈমানী করে বাদশাহ্ আহস তাঁর রাজত্বের সময় যে সব জিনিস বাদ দিয়ে দিয়েছিলেন সেগুলো আমরা আবার ঠিক-ঠাক করে পাক-সাফ করে নিয়েছি। সেগুলো এখন মাবুদের কোরবানগাহের সামনে রয়েছে।”
20 পরের দিন ভোরবেলায় বাদশাহ্ হিষ্কিয় শহরের উঁচু পদের কর্মচারীদের একত্র করে মাবুদের ঘরে গেলেন।
21 তাঁরা রাজ্যের জন্য, বায়তুল-মোকাদ্দসের জন্য ও এহুদার লোকদের জন্য গুনাহের জন্য কোরবানী হিসাবে সাতটা ষাঁড়, সাতটা ভেড়া, সাতটা ভেড়ার বাচ্চা ও সাতটা ছাগল নিয়ে আসলেন। তারপর বাদশাহ্ ইমামদের, অর্থাৎ হারুনের বংশধরদের সেগুলো মাবুদের কোরবানগাহের উপর কোরবানী দেবার জন্য হুকুম দিলেন।
22 ইমামেরা প্রথমে সেই ষাঁড়গুলো জবাই করে প্রত্যেকটার রক্ত নিয়ে কোরবানগাহের গায়ে ছিটিয়ে দিলেন; তারপর ভেড়াগুলো ও শেষে ভেড়ার বাচ্চাগুলো কেটে সেগুলোর প্রত্যেকটার রক্তও ছিটিয়ে দিলেন।
23 তারপর ইমামেরা গুনাহের কোরবানীর জন্য ছাগলগুলো বাদশাহ্ ও সব লোকদের সামনে আনলেন যাতে তাঁরা সেগুলোর মাথার উপর হাত রাখতে পারেন।
24 এর পরে ইমাম সেই ছাগলগুলো জবাই করলেন এবং সমস্ত বনি-ইসরাইলদের গুনাহ্ ঢাকা দেবার উদ্দেশে কোরবানগাহের উপরে সেই রক্ত দিয়ে গুনাহের কোরবানী দিলেন। সমস্ত বনি-ইসরাইলদের জন্য পোড়ানো-কোরবানী ও গুনাহের কোরবানী দেবার হুকুম বাদশাহ্ই দিয়েছিলেন।
25 বাদশাহ্ দাউদ, তাঁর নবী গাদ এবং নবী নাথনের হুকুম অনুসারে বাদশাহ্ হিষ্কিয় লেবীয়দের বললেন যেন তারা করতাল, বীণা ও সুরবাহার নিয়ে মাবুদের ঘরে যায়। মাবুদ তাঁর নবীদের মধ্য দিয়ে এই হুকুমই দিয়েছিলেন।