27 তারপর হিষ্কিয় কোরবানগাহের উপরে পোড়ানো-কোরবানীর হুকুম দিলেন। এই কোরবানী শুরু হলে মাবুদের উদ্দেশে কাওয়ালীও শুরু হল আর তার সংগে ইসরাইলের বাদশাহ্ দাউদের বাজনা ও শিংগা বাজানো হল।
28 কাওয়ালেরা কাওয়ালী গাইতে ও শিংগা বাদকেরা শিংগা বাজাতে থাকলে সমস্ত লোক মাটিতে সেজদা করে মাবুদের এবাদত করল। পোড়ানো-কোরবানী শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই সব চলতে থাকল।
29 কোরবানী শেষ হলে পর বাদশাহ্ ও তাঁর সংগের সকলে সেজদা করে মাবুদের এবাদত করলেন।
30 বাদশাহ্ হিষ্কিয় ও তাঁর কর্মচারীরা দাউদের এবং নবী আসফের রচনা-করা কাওয়ালী দিয়ে মাবুদের উদ্দেশে প্রশংসা-কাওয়ালী গাইবার জন্য লেবীয়দের হুকুম দিলেন। তখন তারা খুশী হয়ে প্রশংসা-কাওয়ালী গাইল এবং মাটিতে সেজদা করে মাবুদের এবাদত করল।
31 এর পর হিষ্কিয় বললেন, “আপনারা এখন মাবুদের কাছে নিজেদের দিয়ে দিয়েছেন। এবার আপনারা এসে মাবুদের ঘরে পশু-কোরবানী ও কৃতজ্ঞতা-কোরবানীর জিনিস আনুন।” তখন সবাই তা আনল এবং যাদের অন্তর চাইল তারা পোড়ানো-কোরবানীর জিনিসও আনল।
32 তারা পোড়ানো-কোরবানীর জন্য সত্তরটা ষাঁড়, একশোটা ভেড়া ও দু’শোটা ভেড়ার বাচ্চা নিয়ে আসল। এই সব ছিল মাবুদের উদ্দেশে পোড়ানো-কোরবানীর জন্য।
33 কোরবানীর জন্য যে সব পশু পবিত্র করে রাখা হয়েছিল সেগুলোর সংখ্যা হল ছ’শো ষাঁড় ও তিন হাজার ছাগল-ভেড়া।