10 এতে সাদোকের বংশের অসরিয় নামে প্রধান ইমাম জবাবে বললেন, “মাবুদের ঘরে লোকেরা যখন তাদের দান আনতে শুরু করল তখন থেকে আমাদের খাবারও যেমন যথেষ্ট হয়েছে তেমনি বাড়তিও রয়েছে প্রচুর, কারণ মাবুদ তাঁর বান্দাদের দোয়া করেছেন, আর এই সমস্ত জিনিস অনেক বেঁচে গেছে।”
11 তখন হিষ্কিয় মাবুদের ঘরে কতগুলো ভাণ্ডার-ঘর তৈরী করবার হুকুম দিলেন আর সেগুলো তৈরী করা হল।
12 তারপর লোকেরা উপহার, সব জিনিসের দশ ভাগের এক ভাগ ও পবিত্র করে রাখা জিনিস বিশ্বস্তভাবে ভাণ্ডার-ঘরে আনতে লাগল। কনানিয় নামে একজন লেবীয়ের উপর ছিল এই সব জিনিসের দেখাশোনার ভার আর তাঁর ভাই শিমিয়ি তাঁর সাহায্যকারী ছিল।
13 এই দু’জনের অধীনে বাদশাহ্ হিষ্কিয় ও মাবুদের ঘরের প্রধান কর্মচারী অসরিয়ের হুকুমে যিহীয়েল, অসসিয়, নহৎ, অসাহেল, যিরীমোৎ, যোষাবদ, ইলীয়েল, যিসমখিয়, মাহৎ ও বনায় তদারক করবার ভার পেল।
14 লোকদের নিজেদের ইচ্ছায় করা কোরবানীর জিনিসের ভার ছিল পূর্ব দিকের দরজার রক্ষী-লেবীয় যিম্নার ছেলে কোরির উপরে। মাবুদকে দেওয়া সব উপহার ও মহাপবিত্র জিনিস ভাগ করে দেবার ভারও ছিল তাঁর উপর।
15 ইমামদের শহর ও গ্রামগুলোতে তাঁদের বিভিন্ন দল অনুসারে বয়সে ছোট বা বড় তাঁদের সংগী ইমামদের ঠিকভাবে ভাগ করে দেবার জন্য কোরির অধীনে আদন, বিন্ইয়ামীন, ইউসা, শময়িয়, অমরিয় ও শখনিয় বিশ্বস্তভাবে কাজ করতেন।
16 এছাড়া বিভিন্ন দল অনুসারে যে সব ইমামেরা প্রতিদিনের কর্তব্য পালন করবার জন্য মাবুদের ঘরে ঢুকতেন তাদেরও খাবারের ভাগ তাঁরা দিতেন। এঁরা ছিলেন তিন বছর ও তার বেশী বয়সের পুরুষ যাঁদের নাম ইমামদের বংশ-তালিকায় লেখা ছিল।