9 কিন্তু ইসরাইলের বাদশাহ্ জবাবে এহুদার বাদশাহ্কে বলে পাঠালেন, “লেবাননের এক শিয়ালকাঁটা লেবাননেরই এরস গাছের কাছে বলে পাঠাল, ‘আমার ছেলের সংগে আপনার মেয়ের বিয়ে দিন।’ তারপর লেবাননের একটা বুনো জন্তু এসে সেই শিয়ালকাঁটাকে পায়ে মাড়িয়ে দিল।
10 ইদোমকে হারিয়ে দিয়ে সত্যিই আপনার অহংকার হয়েছে। জয়ের বড়াই করুন, তবে নিজের ঘরে থাকুন। কেন বিপদ ডেকে আনবেন আর তার সংগে ডেকে আনবেন নিজের ও এহুদার ধ্বংস?”
11 কিন্তু অমৎসিয় সেই কথায় কান দিলেন না। কাজেই ইসরাইলের বাদশাহ্ যিহোয়াশ তাঁকে হামলা করলেন। তিনি ও এহুদার বাদশাহ্ অমৎসিয় এহুদার বৈৎ-শেমশে একে অন্যের মুখোমুখি হলেন।
12 ইসরাইলের হাতে এহুদা সম্পূর্ণভাবে হেরে গেল এবং প্রত্যেকে নিজের নিজের বাড়ীতে পালিয়ে গেল।
13 ইসরাইলের বাদশাহ্ যিহোয়াশ বৈৎ-শেমশে অহসিয়ের নাতি, অর্থাৎ যোয়াশের ছেলে এহুদার বাদশাহ্ অমৎসিয়কে বন্দী করলেন। তারপর যিহোয়াশ জেরুজালেমে গিয়ে সেখানকার দেয়ালের আফরাহীম-দরজা থেকে কোণের দরজা পর্যন্ত প্রায় চারশো হাত লম্বা একটা অংশ ভেংগে দিলেন।
14 মাবুদের ঘরে এবং রাজবাড়ীর ধনভাণ্ডারে যত সোনা, রূপা ও অন্যান্য জিনিসপত্র ছিল তিনি তা সবই নিয়ে গেলেন। এছাড়া তিনি জামিন হিসাবে কতগুলো লোককে নিয়ে সামেরিয়াতে ফিরে গেলেন।
15 যিহোয়াশের অন্যান্য সমস্ত কাজের কথা, যুদ্ধে তাঁর জয়ের কথা এবং এহুদার বাদশাহ্ অমৎসিয়ের বিরুদ্ধে তাঁর যুদ্ধের কথা “ইসরাইলের বাদশাহ্দের ইতিহাস” নামে বইটিতে লেখা আছে।