2 তিনি বিশ বছর বয়সে বাদশাহ্ হলেন এবং ষোল বছর জেরুজালেমে রাজত্ব করেছিলেন। তাঁর পূর্বপুরুষ দাউদ যেমন মাবুদের চোখে যা ভাল তা করতেন আহস তেমন করতেন না।
3 তিনি ইসরাইলের বাদশাহ্দের মতই চলতেন; এমন কি, মাবুদ যে সব জাতিকে বনি-ইসরাইলদের সামনে থেকে দূর করে দিয়েছিলেন তাদের জঘন্য কাজের মতই তিনিও তাঁর ছেলেকে আগুনে পুড়িয়ে উৎসর্গ করলেন।
4 তিনি পূজার উঁচু স্থানগুলোতে, পাহাড়ের উপরে ও প্রত্যেকটি ডালপালা ছড়ানো সবুজ গাছের নীচে পশুবলি দিতেন ও ধূপ জ্বালাতেন।
5 সিরিয়ার বাদশাহ্ রৎসীন ও রমলিয়ের ছেলে ইসরাইলের বাদশাহ্ পেকহ জেরুজালেমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে এসে আহস সুদ্ধ শহরটা ঘেরাও করলেন, কিন্তু আহসকে হারিয়ে দিতে পারলেন না।
6 এই সময় সিরিয়ার বাদশাহ্ রৎসীন এলৎ শহর থেকে এহুদার লোকদের তাড়িয়ে দিয়ে সেটা আবার সিরিয়ার অধীনে নিয়ে আসলেন। তারপর ইদোমীয়রা এলতে গিয়ে বাস করতে শুরু করল। এখনও তারা সেখানেই বাস করছে।
7 পরে আহস আশেরিয়ার বাদশাহ্ তিগ্লৎ-পিলেষরের কাছে এই কথা বলতে লোক পাঠিয়ে দিলেন, “আমি আপনার গোলাম ও আপনার পুত্র। আপনি এসে সিরিয়ার বাদশাহ্ ও ইসরাইলের বাদশাহ্র হাত থেকে আমাকে রক্ষা করুন। তারা আমাকে আক্রমণ করেছে।”
8 আহস মাবুদের ঘর ও রাজবাড়ীর ভাণ্ডার থেকে সোনা ও রূপা নিয়ে উপহার হিসাবে আশেরিয়ার বাদশাহ্র কাছে পাঠিয়ে দিলেন।