23 ব্যাবিলনের বাদশাহ্ গদলিয়কে শাসনকর্তা নিযুক্ত করেছেন শুনে এহুদার বাকী সেনাপতিরা ও তাঁদের লোকেরা, অর্থাৎ নথনিয়ের ছেলে ইসমাইল, কারেয়ের ছেলে যোহানন, নটোফাতীয় তন্হূমতের ছেলে সরায় ও মাখাথীয়ের ছেলে যাসনিয় এবং তাদের লোকেরা মিসপাতে গদলিয়ের কাছে আসলেন।
24 গদলিয় তাদের ও তাদের লোকদের কাছে কসম খেয়ে বললেন, “আপনারা ব্যাবিলনীয় শাসনকর্তাদের ভয় করবেন না। আপনারা দেশে বাস করে ব্যাবিলনের বাদশাহ্র অধীনতা স্বীকার করুন, তাতে আপনাদের ভাল হবে।”
25 কিন্তু সপ্তম মাসে ইলীশামার নাতি, অর্থাৎ নথনিয়ের ছেলে ইসমাইল দশজন লোক সংগে করে নিয়ে গদলিয়কে এবং এহুদার যে সব লোকেরা ও ব্যাবিলনীয়রা মিসপাতে তাঁর সংগে ছিল তাদের সবাইকে হত্যা করলেন। এই ইসমাইল ছিল রাজবংশের লোক।
26 এতে ব্যাবিলনীয়দের ভয়ে এহুদার ছোট-বড় সব লোকেরা ও সেনাপতিরা মিসরে পালিয়ে গেল।
27 এহুদার বাদশাহ্ যিহোয়াখীনের বন্দীত্বের সাঁইত্রিশ বছরের সময় ইবিল-মারডক ব্যাবিলনের বাদশাহ্ হলেন। তিনি সেই বছরের বারো মাসের সাতাশ দিনের দিন যিহোয়াখীনকে জেলখানা থেকে ছেড়ে দিলেন।
28 তিনি যিহোয়াখীনের সংগে ভালভাবে কথা বললেন এবং ব্যাবিলনে তাঁর সংগে আর যে সব বাদশাহ্রা ছিলেন তাঁদের চেয়েও তাঁকে আরও সম্মানের আসন দিলেন।
29 যিহোয়াখীন জেলখানার কাপড়-চোপড় খুলে ফেললেন এবং জীবনের বাকী দিনগুলো নিয়মিতভাবে বাদশাহ্র সংগে খাওয়া-দাওয়া করে কাটিয়ে দিলেন।