26 এতে ব্যাবিলনীয়দের ভয়ে এহুদার ছোট-বড় সব লোকেরা ও সেনাপতিরা মিসরে পালিয়ে গেল।
27 এহুদার বাদশাহ্ যিহোয়াখীনের বন্দীত্বের সাঁইত্রিশ বছরের সময় ইবিল-মারডক ব্যাবিলনের বাদশাহ্ হলেন। তিনি সেই বছরের বারো মাসের সাতাশ দিনের দিন যিহোয়াখীনকে জেলখানা থেকে ছেড়ে দিলেন।
28 তিনি যিহোয়াখীনের সংগে ভালভাবে কথা বললেন এবং ব্যাবিলনে তাঁর সংগে আর যে সব বাদশাহ্রা ছিলেন তাঁদের চেয়েও তাঁকে আরও সম্মানের আসন দিলেন।
29 যিহোয়াখীন জেলখানার কাপড়-চোপড় খুলে ফেললেন এবং জীবনের বাকী দিনগুলো নিয়মিতভাবে বাদশাহ্র সংগে খাওয়া-দাওয়া করে কাটিয়ে দিলেন।
30 তিনি যতদিন বেঁচে ছিলেন ততদিন বাদশাহ্ নিয়মিতভাবে তাঁকে প্রতিদিনের জন্য একটা ভাতা দিতেন।