10 এতে ইসরাইলের বাদশাহ্ আল্লাহ্র বান্দার নির্দেশ-করা জায়গাটায় লোক পাঠিয়ে লোকদের সাবধান করে দিলেন। এইভাবে বাদশাহ্ বারবার নিজেকে রক্ষা করতেন।
11 এতে সিরিয়ার বাদশাহ্ ভীষণ রেগে গেলেন। তাঁর সেনাপতিদের ডেকে তিনি বললেন, “বল, আমাদের মধ্যে কে ইসরাইলের বাদশাহ্র পক্ষে রয়েছে?”
12 তাঁর সেনাপতিদের মধ্যে একজন বললেন, “হে আমার প্রভু মহারাজ, আমাদের মধ্যে কেউই না; কিন্তু আপনি শোবার ঘরে যে কথা বলেন সেই কথা পর্যন্ত ইসরাইলের নবী আল-ইয়াসা ইসরাইলের বাদশাহ্কে বলে দেন।”
13 তখন বাদশাহ্ এই হুকুম দিলেন, “সে কোথায় আছে তোমরা গিয়ে তা তালাশ করে বের কর যাতে লোক পাঠিয়ে আমি তাকে ধরে আনতে পারি।” পরে খবর আসল যে, তিনি দোথনে আছেন।
14 বাদশাহ্ তখন ঘোড়া, রথ ও একটা বড় সৈন্যদল সেখানে পাঠিয়ে দিলেন। তারা রাতের বেলায় গিয়ে শহরটা ঘেরাও করল।
15 পরের দিন খুব ভোরে আল্লাহ্র বান্দার চাকর উঠে যখন বাইরে গেল তখন সে দেখতে পেল ঘোড়া ও রথ নিয়ে একদল সৈন্য শহর ঘেরাও করে ফেলেছে। সেই চাকর তখন বলল, “হায়, হায়! হে হুজুর, আমরা কি করব?”
16 জবাবে নবী বললেন, “ভয় কোরো না। যারা আমাদের সংগে আছে তারা ওদের চেয়ে সংখ্যায় বেশী।”