28 অহীমাস বাদশাহ্কে জোরে ডেকে বলল, “সব ভাল।” তারপর সে বাদশাহ্র সামনে মাটিতে উবুড় হয়ে পড়ে বলল, “আপনার মাবুদ আল্লাহ্র প্রশংসা হোক। আমার প্রভু মহারাজের বিরুদ্ধে যারা হাত তুলেছিল তাদের তিনি আমাদের হাতে তুলে দিয়েছেন।”
29 বাদশাহ্ জিজ্ঞাসা করলেন, “যুবক অবশালোম নিরাপদে আছে তো?”জবাবে অহীমাস বলল, “যোয়াব যখন মহারাজের গোলামকে ও আমাকে পাঠাতে যাচ্ছিলেন তখন আমি ভীষণ গোলমাল হতে দেখেছি। কিন্তু সেটা যে কিসের জন্য তা আপনার গোলাম আমি জানি না।”
30 বাদশাহ্ বললেন, “এক পাশে গিয়ে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা কর।” কাজেই সে সরে গিয়ে দাঁড়িয়ে রইল।
31 তারপর সেই ইথিওপীয় সেখানে পৌঁছে বলল, “আমার প্রভু মহারাজ, ভাল খবরই এনেছি। যারা আপনার বিরুদ্ধে উঠেছিল তাদের সকলের উপরে মাবুদ আজ আপনাকে জয় দান করেছেন।”
32 বাদশাহ্ সেই ইথিওপীয়কে জিজ্ঞাসা করলেন, “যুবক অবশালোম নিরাপদে আছে তো?”জবাবে সেই ইথিওপীয় বলল, “আমার প্রভু মহারাজের শত্রুরা এবং যারা আপনার ক্ষতি করবার জন্য উঠবে তাদের সকলের অবস্থা যেন সেই যুবকের মত হয়।”
33 এই কথা শুনে বাদশাহ্র মন দুঃখে ভরে গেল। তিনি দরজার উপরকার ঘরে গিয়ে কাঁদতে লাগলেন। তিনি এই কথা বলতে বলতে গেলেন, “হায়, আমার ছেলে অবশালোম, আমার ছেলে, আমার ছেলে অবশালোম! তোমার বদলে যদি আমি মরতে পারতাম! হায়, অবশালোম, আমার ছেলে, আমার ছেলে!”