26 স্ত্রীলোকটি ছিল অ-ইহুদী এবং সিরিয়া-ফিনিশিয়াতে জন্মগ্রহণ করেছিল। সে ঈসার কাছে কাকুতি-মিনতি করতে লাগল যেন তিনি তার মেয়েটির মধ্য থেকে ভূত দূর করে দেন।
27 ঈসা তাকে বললেন, “আগে ছেলেমেয়েরা পেট ভরে খাক, কারণ ছেলেমেয়েদের খাবার নিয়ে কুকুরের সামনে ফেলা ভাল নয়।”
28 তাতে সেই স্ত্রীলোকটি বলল, “হুজুর, আপনি ঠিকই বলেছেন, কিন্তু ছেলেমেয়েদের খাবারের যে সব টুকরা টেবিলের নীচে পড়ে তা তো কুকুরেই খায়।”
29 ঈসা তাকে বললেন, “কথাটা তুমি খুব ভাল বলেছ। এখন যাও; গিয়ে দেখ, ভূত তোমার মেয়েটির মধ্য থেকে বের হয়ে গেছে।”
30 সেই স্ত্রীলোকটি তখন বাড়ীতে ফিরে গিয়ে দেখল, তার মেয়েটি বিছানায় শুয়ে আছে এবং ভূত তার মধ্য থেকে বের হয়ে গেছে।
31 এর পরে ঈসা টায়ার এলাকা ছেড়ে সিডন শহরের মধ্য দিয়ে গালীল সাগরের কাছে দেকাপলি এলাকার গ্রামগুলোতে গেলেন।
32 সেখানে কয়েকজন লোক একটা বধির ও তোতলা লোককে ঈসার কাছে নিয়ে আসল এবং কাকুতি-মিনতি করতে লাগল যেন তিনি সেই লোকটির উপরে তাঁর হাত রাখেন।