31 তখন অকারণে রক্তপাত করাতে কিংবা প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য আমার মালিকের শোক বা হৃদয়ে বিঘ্ন জন্মাবে না। আর যখন মাবুদ আমার মালিকের মঙ্গল করবেন, তখন আপনার এই বাঁদীকে স্মরণ করবেন।
32 পরে দাউদ অবীগলকে বললেন, ইসরাইলের আল্লাহ্ মাবুদ ধন্য হোন, যিনি আজ আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করাতে তোমাকে প্রেরণ করলেন।
33 আর ধন্য তোমার সুবিচার এবং ধন্য তুমি, কারণ আজ তুমি রক্তপাত করার হাত থেকে ও নিজের হাতে প্রতিশোধ নেওয়ার হাত থেকে আমাকে নিবৃত্ত করলে।
34 কারণ তোমার ক্ষতি করতে যিনি আমাকে বারণ করেছেন, ইসরাইলের আল্লাহ্ সেই জীবন্ত মাবুদের কসম, আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যদি তুমি শীঘ্র না আসতে, তবে নাবলের সম্পর্কীয় পুরুষদের মধ্যে এক জনও প্রভাত পর্যন্ত জীবিত থাকতো না।
35 পরে দাউদ আপনার জন্য আনা ঐ সমস্ত দ্রব্য তার হাত থেকে গ্রহণ করে তাকে বললেন, তুমি সহি-সালামতে ঘরে যাও; দেখ, আমি তোমার আবেদন শুনে তোমার অনুরোধ গ্রাহ্য করলাম।
36 পরে অবীগল নাবলের কাছে ফিরে এল; আর দেখ, রাজভোজের মত তার বাড়িতে ভোজ হচ্ছিল এবং নাবল প্রফুল্লচিত্ত ছিল, সে ভীষণ মাতাল হয়ে পরেছিল; এজন্য অবীগল রাত প্রভাতের আগে ঐ বিষয়ের অল্প বা বেশি কিছুই তাকে বললো না।
37 কিন্তু খুব ভোরে নাবলের মাতলামী দূর হলে তার স্ত্রী তাকে সব কথা জানাল; তখন তার অন্তর ম্রিয়মাণ হল এবং সে পাথরের মত হয়ে পড়লো।