16 নতুবা যদি তুমি রূহে শুকরিয়া দাও, তবে যে ব্যক্তি সামান্য শ্রোতার স্থান পূর্ণ করে, সে কেমন করে তোমার শুকরিয়াতে ‘আমিন’ বলবে? তুমি কি বলছো, তা তো সে জানে না।
17 কারণ তুমি সুন্দররূপে শুকরিয়া দিচ্ছ বটে, কিন্তু সেই ব্যক্তিকে গড়ে তোলা হয় না।
18 আমি আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, তোমাদের সকলের অপেক্ষা আমি বেশী ভাষায় কথা বলে থাকি;
19 কিন্তু মণ্ডলীর মধ্যে, বিশেষ ভাষায় দশ সহস্র কথা বলার চেয়ে, বরং বুদ্ধি দ্বারা পাঁচটি কথা বলতে চাই যেন অন্য লোকদেরও শিক্ষা দিতে পারি।
20 ভাইয়েরা, তোমরা বুদ্ধিতে বালক হয়ো না, বরঞ্চ মন্দ বিষয়ে শিশুদের মত হও, কিন্তু বুদ্ধিতে পরিপক্ক হও।
21 শরীয়তে লেখা আছে, “আমি পরভাষীদের দ্বারা এবং পরদেশীদের মুখ দিয়ে এই জাতির কাছে কথা বলবো, কিন্তু তা করলেও তারা আমার কথা শুনবে না, এই কথা প্রভু বলেন।”
22 অতএব সেই বিশেষ বিশেষ ভাষা ঈমানদারদের জন্য নয়, বরং অ-ঈমানদারদেরই জন্য চিহ্নস্বরূপ; কিন্তু ভবিষ্যদ্বাণী অ-ঈমানদারদের জন্য নয়, বরং ঈমানদারদেরই জন্য চিহ্নস্বরূপ।