13 আবার যে স্ত্রীর মসীহে অ-ঈমানদার স্বামী আছে, আর সেই ব্যক্তি তার সঙ্গে বাস করতে সম্মত হয় তবে সে স্বামীকে পরিত্যাগ না করুক।
14 কেননা মসীহে অ-ঈমানদার স্বামী সেই স্ত্রীতে পবিত্রীকৃত হয়েছে এবং মসীহে অ-ঈমানদার স্ত্রী সেই স্বামীতে পবিত্রীকৃত হয়েছে; তা না হলে তোমাদের সন্তানরা তো নাপাক হত, কিন্তু বাস্তবিক তারা পবিত্র।
15 তথাপি মসীহে অ-ঈমানদার স্বামী বা স্ত্রী যদি চলে যায়, চলে যাক; এই রকম ক্ষেত্রে সেই ভাই বা সেই বোন কোন রকম গোলামীতে আবদ্ধ নয়, কিন্তু আল্লাহ্ আমাদেরকে শান্তিতে বাস করতেই আহ্বান করেছেন।
16 কারণ, হে নারী, তুমি কি করে জান যে, তুমি তোমার স্বামীকে নাজাত করতে পারবে না? অথবা হে স্বামী, তুমি কি করে জান যে, তুমি তোমার স্ত্রীকে নাজাত করতে পারবে না?
17 কেবল প্রভু যাকে যেমন নির্দিষ্ট দায়িত্ব দিয়েছেন, আল্লাহ্ যাকে যেমন আহ্বান করেছেন, সে তেমনি চলুক। আর এই প্রকার নিয়ম আমি সমস্ত মণ্ডলীতে দিয়ে থাকি।
18 কোন লোককে কি খৎনা-করানো অবস্থায় আহ্বান করা হয়েছে? সে খৎনার চিহ্ন মুছে না ফেলুক। আবার কোন লোককে কি খৎনা-না-করানো অবস্থায় আহ্বান করা হয়েছে? সে খৎনা না করুক।
19 খৎনা কিছু নয়, খৎনা না করানোও কিছু নয়, কিন্তু আল্লাহ্র হুকুম পালনই প্রধান বিষয়।