25 “যখন তোমরা আমার উদ্দেশে পশুর রক্ত উৎসর্গ করবে তখন তার সংগে যেন খামি দেওয়া কোন কিছু উৎসর্গ করা না হয়। উদ্ধার-পর্বের উৎসর্গ-করা কোন কিছুই সকাল পর্যন্ত যেন পড়ে না থাকে।
26 তোমাদের ক্ষেত থেকে কেটে আনা প্রথম ফসলের সবচেয়ে ভাল অংশটা তোমরা তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর ঘরে নিয়ে যাবে।“ছাগলের বাচ্চার মাংস তার মায়ের দুধে রান্না করবে না।”
27 তারপর সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “এই সব কথা তুমি লিখে রাখ কারণ এই সব কথা অনুসারেই তোমার ও ইস্রায়েলীয়দের জন্য আমি আমার ব্যবস্থা স্থাপন করেছি।”
28 সিনাই পাহাড়ের উপরে মোশি সদাপ্রভুর কাছে চল্লিশ দিন ও চল্লিশ রাত ছিলেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি রুটি কিম্বা জল কিছুই খান নি। সদাপ্রভু সেই পাথরের ফলক দু’টির উপর তাঁর ব্যবস্থার কথাগুলো আবার লিখে দিলেন, আর সেগুলোই হল সেই দশ আজ্ঞা।
29 মোশি যখন সাক্ষ্য-ফলক দু’টা হাতে নিয়ে সিনাই পাহাড় থেকে নেমে আসলেন তখন তিনি টের পান নি যে, সদাপ্রভুর সংগে কথা বলবার দরুন তাঁর মুখ উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে।
30 হারোণ ও সমস্ত ইস্রায়েলীয়েরা মোশির এই উজ্জ্বল মুখ দেখে তাঁর কাছে যেতে ভয় পেল।
31 কিন্তু মোশি তাঁদের ডাকলে পর হারোণ ও ইস্রায়েলীয়দের নেতারা তাঁর কাছে আসলেন। তখন মোশি তাঁদের সংগে কথা বললেন।