5 তিনি যিহূদা দেশের প্রত্যেকটি গ্রাম ও শহরের পূজার উঁচু স্থানগুলো ও ধূপ-বেদীগুলো ধ্বংস করলেন। তাঁর অধীনে রাজ্যে শান্তি ছিল।
6 দেশে শান্তি ছিল বলে তিনি কয়েকটা গ্রাম দেয়াল দিয়ে ঘিরে শক্তিশালী করলেন। ঐ সব বছরে কেউ আসার সংগে যুদ্ধ করে নি, কারণ ঈশ্বর তাঁকে শান্তিতে থাকতে দিয়েছিলেন।
7 তিনি যিহূদার লোকদের বলেছিলেন, “আসুন, আমরা এই গ্রামগুলোর চারপাশে দেয়াল তৈরী করে তাতে উঁচু পাহারা-ঘর, ফটক ও আগল দিয়ে সেগুলো শক্তিশালী করি। দেশ এখনও আমাদের হাতে আছে, কারণ আমরা আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর ইচ্ছামত চলেছি; সেইজন্য তিনি সব দিক থেকেই আমাদের শান্তি দিয়েছেন।” এইভাবে তারা সব কাজ সফলতার সংগে শেষ করল।
8 যিহূদা-গোষ্ঠীর এলাকায় রাজা আসার বড় ঢাল ও বর্শাধারী তিন লক্ষ সৈন্য ছিল, আর বিন্যামীন-গোষ্ঠীর এলাকায় ছিল ঢাল ও ধনুকধারী দুই লক্ষ আশি হাজার সৈন্য। এরা সবাই ছিল শক্তিশালী যোদ্ধা।
9 পরে কূশ দেশের সেরহ দশ লক্ষ সৈন্য ও তিনশো রথ নিয়ে যিহূদার লোকদের বিরুদ্ধে বের হয়ে মারেশা পর্যন্ত এগিয়ে আসলেন।
10 তখন আসা তাঁর বিরুদ্ধে বের হলেন এবং দুই দলই মারেশার কাছে সফাথা উপত্যকায় যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হল।
11 তখন আসা তাঁর ঈশ্বর সদাপ্রভুকে ডেকে বললেন, “হে সদাপ্রভু, তুমি যেমন শক্তিশালীকে সাহায্য করতে পার তেমনি তো শক্তিহীনকেও সাহায্য করতে পার। সেইজন্য হে আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু, তুমি আমাদের সাহায্য কর, কারণ আমরা তোমার উপরেই নির্ভর করি আর তোমার নামেই আমরা এই বিরাট সৈন্যদলের বিরুদ্ধে এসেছি। হে সদাপ্রভু, তুমিই আমাদের ঈশ্বর; মানুষকে তোমার বিরুদ্ধে জয়লাভ করতে দিয়ো না।”