32 কিন্তু দায়ূদের ভাই শিমিয়ের ছেলে যোনাদব বলল, “আমার প্রভু মনে করবেন না যে, সব রাজপুত্রদেরই মেরে ফেলা হয়েছে; কেবল অম্নোনকে মারা হয়েছে। এর কারণ হল, যেদিন সে অবশালোমের বোন তামরের ইজ্জত নষ্ট করেছে সেই দিন থেকে অবশালোম এটাই ঠিক করে রেখেছিল।
33 রাজপুত্রেরা সবাই মারা গেছে ভেবে আমার প্রভু মহারাজ যেন দুঃখ না করেন, কারণ কেবল অম্নোনই মারা পড়েছে।”
34 এর মধ্যে অবশালোম পালিয়ে গিয়েছিল। যে লোকটি রাজার পাহারাদার ছিল সে চেয়ে দেখল যে, পাহাড়ের পাশ থেকে তার পিছনের রাস্তা দিয়ে অনেক লোক আসছে।
35 তখন যোনাদব রাজাকে বলল, “ঐ দেখুন, রাজপুত্রেরা এসে গেছেন। আপনার দাস আমি যা বলেছিলাম তা-ই হয়েছে।”
36 তার কথা শেষ হওয়ার সংগে সংগেই রাজার ছেলেরা এসে জোরে জোরে কাঁদতে লাগল। রাজা ও তাঁর সব কর্মচারীরাও খুব কাঁদতে লাগলেন।
37 অবশালোম পালিয়ে গশূরের রাজা অম্মীহূদের ছেলে তল্ময়ের কাছে গেল। দায়ূদ কিন্তু তাঁর ছেলে অম্নোনের জন্য প্রতিদিন শোক করতে লাগলেন।
38 অবশালোম পালিয়ে গশূরে গিয়ে সেখানে তিন বছর রইল।