24 এছাড়াও “এক জোড়া ঘুঘু কিংবা দু’টা কবুতরের বাচ্চা” উৎসর্গ করবার কথা যেমন প্রভুর আইন-কানুনে লেখা আছে সেইভাবে তাঁরা তা উৎসর্গ করতে গেলেন।
25-26 তখন যিরূশালেমে শিমিয়োন নামে একজন ধার্মিক ও ঈশ্বরভক্ত লোক ছিলেন। ঈশ্বর কবে ইস্রায়েলীয়দের দুঃখ দূর করবেন সেই সময়ের জন্য তিনি অপেক্ষা করছিলেন। পবিত্র আত্মা তাঁর উপর ছিলেন এবং তাঁর কাছে প্রকাশ করেছিলেন যে, মারা যাবার আগে তিনি প্রভুর সেই মশীহকে দেখতে পাবেন।
27 পবিত্র আত্মার দ্বারা চালিত হয়ে শিমিয়োন সেই দিন যিহূদীদের উপাসনা-ঘরে আসলেন। মোশির আইন-কানুন মতে যা করা দরকার তা করবার জন্য যীশুর মা-বাবা শিশু যীশুকে নিয়ে সেখানে আসলেন।
28 তখন শিমিয়োন তাঁকে কোলে নিলেন এবং ঈশ্বরের গৌরব করে বললেন,
29 “প্রভু, তুমি তোমার কথামত তোমার দাসকেএখন শান্তিতে বিদায় দিচ্ছ,
30-31 কারণ মানুষকে পাপ থেকে উদ্ধার করবার জন্যসমস্ত লোকের চোখের সামনেতুমি যে ব্যবস্থা করেছ,আমি তা দেখতে পেয়েছি।
32 অন্য জাতির কাছে এটা পথ দেখাবার আলো,আর তোমার ইস্রায়েল জাতির কাছেএটা গৌরবের বিষয়।”