30 তখন ফরীশীরা ও তাঁদের দলের ধর্ম-শিক্ষকেরা বিরক্ত হয়ে যীশুর শিষ্যদের বললেন, “তোমরা কর-আদায়কারী ও খারাপ লোকদের সংগে খাওয়া-দাওয়া কর কেন?”
31 যীশু তাঁদের বললেন, “সুস্থদের জন্য ডাক্তারের দরকার নেই বরং অসুস্থদের জন্যই দরকার আছে।
32 পাপ থেকে মন ফিরাবার জন্য আমি ধার্মিকদের ডাকতে আসি নি বরং পাপীদেরই ডাকতে এসেছি।”
33 পরে সেই ধর্ম-নেতারা যীশুকে বললেন, “যোহনের শিষ্যেরা প্রায়ই উপবাস ও প্রার্থনা করে এবং ফরীশীদের শিষ্যেরাও তা করে, কিন্তু আপনার শিষ্যেরা কখনও খাওয়া-দাওয়া বাদ দেয় না।”
34 যীশু তাঁদের বললেন, “বর সংগে থাকতে কি বরের সংগের লোকদের উপবাস করাতে পারা যায়?
35 কিন্তু এমন সময় আসবে যখন তাদের কাছ থেকে বরকে নিয়ে যাওয়া হবে, আর সেই সময়েই তারা উপবাস করবে।”
36 তারপর যীশু শিক্ষা দেবার জন্য তাঁদের কাছে এই উদাহরণ দিলেন: “নতুন জামার টুকরা ছিঁড়ে নিয়ে কেউ পুরানো জামায় তালি দেয় না, কারণ তা করলে সেই নতুন জামাটা তো সে ছিঁড়ে ফেলে; আর সেই নতুন টুকরাটাও পুরানো জামার সংগে মানায় না।