21 এতে যীশু তার দিকে চেয়ে দেখলেন এবং ভালবাসায় পূর্ণ হয়ে তাকে বললেন, “একটা জিনিস তোমার বাকী আছে। যাও, তোমার যা কিছু আছে তা বিক্রি করে গরীবদের দান কর। তাতে তুমি স্বর্গে ধন পাবে। তার পরে এসে আমার শিষ্য হও।”
22 এই কথা শুনে লোকটির মুখ ম্লান হয়ে গেল। তার অনেক ধন-সম্পত্তি ছিল বলে সে দুঃখিত হয়ে চলে গেল।
23 তখন যীশু চারদিকে তাকিয়ে তাঁর শিষ্যদের বললেন, “ধনীদের পক্ষে ঈশ্বরের রাজ্যে ঢোকা কত কঠিন!”
24 শিষ্যেরা যীশুর কথা শুনে আশ্চর্য হলেন। যীশু আবার বললেন, “সন্তানেরা, যারা ধন-সম্পদের উপর নির্ভর করে তাদের পক্ষে ঈশ্বরের রাজ্যে ঢোকা কত কঠিন।
25 ধনীর পক্ষে ঈশ্বরের রাজ্যে ঢুকবার চেয়ে বরং সূচের ফুটা দিয়ে উটের যাওয়া সহজ।”
26 এতে শিষ্যেরা আরও আশ্চর্য হয়ে নিজেদের মধ্যে বলাবলি করতে লাগলেন, “তাহলে কে পাপ থেকে উদ্ধার পেতে পারে?”
27 যীশু তাঁদের দিকে তাকিয়ে বললেন, “মানুষের পক্ষে এটা অসম্ভব বটে, কিন্তু ঈশ্বরের পক্ষে অসম্ভব নয়; তাঁর পক্ষে সবই সম্ভব।”