22 মোশি আপনাদের সুন্নত করাবার নিয়ম দিয়েছেন, আর সেই সুন্নত আপনারা বিশ্রামবারেও করিয়ে থাকেন। অবশ্য এই নিয়ম মোশির কাছ থেকে আসে নি, পূর্বপুরুষদের কাছ থেকেই এসেছে।
23 বেশ ভাল, মোশির নিয়ম না ভাংবার জন্য যদি বিশ্রামবারেও ছেলেদের সুন্নত করানো যায়, তবে আমি বিশ্রামবারে একটি মানুষকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ করেছি বলে আপনারা আমার উপর রাগ করছেন কেন?
24 বাইরের চেহারা দেখে বিচার না করে বরং ন্যায়ভাবে বিচার করুন।”
25 তখন যিরূশালেমের কয়েকজন লোক বলল, “যাকে নেতারা মেরে ফেলতে চান, এ কি সেই লোক নয়?
26 কিন্তু সে তো খোলাখুলিভাবে কথা বলছে অথচ নেতারা কেউ তাকে কিছুই বলছেন না। তাহলে সত্যিই কি তাঁরা জানতে পেরেছেন যে, এই লোকটিই মশীহ?
27 তবে আমরা তো জানি এ কোথা থেকে এসেছে। কিন্তু মশীহ যখন আসবেন তখন কেউ জানবে না তিনি কোথা থেকে এসেছেন।”
28 তারপর যীশু উপাসনা-ঘরে শিক্ষা দেবার সময় জোরে জোরেই বললেন, “আপনারা আমাকেও জানেন, আর আমি কোথা থেকে এসেছি তা-ও জানেন। তবে আমি নিজে থেকে আসি নি, কিন্তু সত্য ঈশ্বর আমাকে পাঠিয়েছেন।