26 কিন্তু সে তো খোলাখুলিভাবে কথা বলছে অথচ নেতারা কেউ তাকে কিছুই বলছেন না। তাহলে সত্যিই কি তাঁরা জানতে পেরেছেন যে, এই লোকটিই মশীহ?
27 তবে আমরা তো জানি এ কোথা থেকে এসেছে। কিন্তু মশীহ যখন আসবেন তখন কেউ জানবে না তিনি কোথা থেকে এসেছেন।”
28 তারপর যীশু উপাসনা-ঘরে শিক্ষা দেবার সময় জোরে জোরেই বললেন, “আপনারা আমাকেও জানেন, আর আমি কোথা থেকে এসেছি তা-ও জানেন। তবে আমি নিজে থেকে আসি নি, কিন্তু সত্য ঈশ্বর আমাকে পাঠিয়েছেন।
29 তাঁকে আপনারা জানেন না কিন্তু আমি জানি, কারণ আমি তাঁরই কাছ থেকে এসেছি আর তিনিই আমাকে পাঠিয়েছেন।”
30 এতে সেই লোকেরা যীশুকে ধরতে চাইল, কিন্তু তখনও তাঁর সময় হয় নি বলে কেউ তাঁর গায়ে হাত দিল না।
31 তবে লোকদের মধ্যে অনেকে যীশুর উপর বিশ্বাস করে বলল, “ইনি তো অনেক আশ্চর্য কাজ করেছেন। মশীহ এসে কি এর চেয়েও বেশী আশ্চর্য কাজ করবেন?”
32 লোকেরা যে যীশুর সম্বন্ধে এই সব কথা বলাবলি করছে তা ফরীশীরা শুনতে পেলেন। তখন প্রধান পুরোহিতেরা ও ফরীশীরা যীশুকে ধরবার জন্য কয়েকজন কর্মচারী পাঠিয়ে দিলেন।