5 “আমি কিসের জন্য এই সব দেখতে পাচ্ছি? তারা ভয় পেয়েছে, তারা পিছু হটছে, তাদের যোদ্ধারা হেরে গেছে। তারা পিছনে না তাকিয়ে তাড়াতাড়ি পালিয়ে যাচ্ছে, আর চারদিকে ভীষণ ভয়।
6 যারা তাড়াতাড়ি দৌড়াতে পারে তারাও পালাতে পারছে না; শক্তিশালীরাও পালাতে পারছে না। উত্তর দিকে ফোরাত নদীর কাছে তারা উচোট খেয়ে পড়ে গেছে।
7 “ও কে যে, নীল নদের মত করে, নদীর ফুলে ওঠা পানির মত করে উঠে আসছে?
8 নীল নদের মত করে, নদীর ফুলে ওঠা পানির মত করে মিসর উঠে আসছে। সে বলছে, ‘আমি ফুলে উঠে দুনিয়া ঢেকে ফেলব; আমি শহরগুলো ও তাদের লোকদের ধ্বংস করব।’
9 ওহে সমস্ত ঘোড়া, তোমরা আক্রমণ কর। ওহে রথচালকেরা, তোমরা পাগলের মত রথ চালাও। হে যোদ্ধারা, ঢাল-বহনকারী ইথিওপিয়া ও পুটের লোকেরা, ধনুকধারী লিডীয়রা, তোমরা এগিয়ে যাও।
10 কিন্তু সেই দিনটা হল দীন-দুনিয়ার মালিক আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীনের দিন। সেই দিন হল তাঁর শত্রুদের উপর প্রতিশোধ নেবার দিন। তলোয়ার তৃপ্ত না হওয়া পর্যন্ত, তার রক্তের পিপাসা না মেটা পর্যন্ত গ্রাস করতে থাকবে; কারণ উত্তর দিকের দেশে, ফোরাত নদীর ধারে দীন-দুনিয়ার মালিক আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন কোরবানী দেবেন।
11 “হে মিসর, তুমি গিলিয়দে উঠে গিয়ে ব্যথার মলম আন। কিন্তু মিথ্যাই তুমি ওষুধের সংখ্যা বাড়া"ছ; তোমার ভাল হবার কোন আশা নেই।