12 যারা দেশে বাস করে তাদের বিরুদ্ধে যখন আমি শাস্তির হাত বাড়িয়ে দেব তখন অন্যদের হাতে তাদের বাড়ী-ঘর, জমাজমি ও স্ত্রীদের তুলে দেওয়া হবে।
13 “ছোট থেকে বড় পর্যন্ত সবাই লাভের জন্য লোভ করে; এমন কি, নবী ও ইমাম সবাই ছলনা করে।
14 তারা আমার বান্দাদের ঘা এমনভাবে বেঁধে দেয় যেন তা বিশেষ কিছু নয়। তারা বলে, ‘শান্তি, শান্তি,’ কিন্তু আসলে শান্তি নেই।
15 তারা কি তাদের সেই জঘন্য কাজের জন্য লজ্জিত? না, তাদের কোন লজ্জা নেই; তারা লজ্জায় লাল হতে জানেই না। সেইজন্য তারা তাদের মধ্যে পড়বে যারা শাস্তি ভোগ করবে। আমি যখন তাদের শাস্তি দেব তখন তাদের নত করা হবে। আমি মাবুদ এই কথা বলছি।”
16 মাবুদ তাঁর বান্দাদের বলছেন, “তোমরা রাস্তার চৌমাথায় দাঁড়িয়ে তাকিয়ে দেখে পুরানো পথের কথা জিজ্ঞাসা কর; ভাল পথ কোথায় তা জিজ্ঞাসা করে সেই পথে চল। তাতে তোমরা নিজের নিজের দিলে বিশ্রাম পাবে। কিন্তু তোমরা বলেছ, ‘আমরা সেই পথে চলব না।’
17 আমি তোমাদের উপরে পাহারাদার নিযুক্ত করে বলেছি, ‘তোমরা শিংগার আওয়াজ শোন,’ কিন্তু তোমরা বলেছ, ‘আমরা শুনব না।’
18 কাজেই হে অন্যান্য জাতিরা, শোন; আমার বান্দাদের যা হবে তা লক্ষ্য কর।