4 তখন তিনি যিহোশাফটকে বললেন, “আপনি কি যুদ্ধ করবার জন্য আমার সংগে রামোৎ-গিলিয়দে যাবেন?”জবাবে যিহোশাফট তাঁকে বললেন, “আমি ও আপনি, আমার লোক ও আপনার লোক সবাই এক, আর আমার ঘোড়া আপনারই ঘোড়া।”
5 তবে যিহোশাফট তাঁকে এই কথাও বললেন, “আপনি প্রথমে মাবুদের পরামর্শ নিন।”
6 কাজেই ইসরাইলের বাদশাহ্ নবীদের ডেকে একত্র করলেন। তাদের সংখ্যা ছিল প্রায় চার’শো। তিনি তাদের জিজ্ঞাসা করলেন, “রামোৎ-গিলিয়দের বিরুদ্ধে কি আমি যুদ্ধ করতে যাব, না যাব না?”তারা বলল, “যান, কারণ দীন-দুনিয়ার মালিক ওটা বাদশাহ্র হাতেই তুলে দেবেন।”
7 কিন্তু যিহোশাফট বললেন, “এখানে কি মাবুদের কোন নবী নেই যার কাছে আমরা জিজ্ঞাসা করতে পারি?”
8 জবাবে ইসরাইলের বাদশাহ্ এহুদার বাদশাহ্ যিহোশাফটকে বললেন, “এখনও এমন একজন লোক আছে যার মধ্য দিয়ে আমরা মাবুদের কাছে জিজ্ঞাসা করতে পারি, কিন্তু আমি তাকে ঘৃণা করি, কারণ সে আমার সম্বন্ধে উপকারের কথা বলে না, অপকারের কথাই বলে। সে হল য্নিের ছেলে মিকায়।”জবাবে যিহোশাফট বললেন, “বাদশাহ্ যেন ঐ রকম কথা না বলেন।”
9 তখন ইসরাইলের বাদশাহ্ তাঁর একজন কর্মচারীকে ডেকে বললেন, “তুমি এখনই য্নিের ছেলে মিকায়কে ডেকে নিয়ে এস।”
10 ইসরাইলের বাদশাহ্ ও এহুদার বাদশাহ্ যিহোশাফট রাজপোশাক পরে সামেরিয়া শহরের দরজার কাছে গম ঝাড়বার জায়গায় তাঁদের সিংহাসনের উপরে বসে ছিলেন আর নবীরা সবাই তাঁদের সামনে ভবিষ্যতের কথা বলছিল।