16 সেইজন্য তাদের দেশ পতিত জমি এবং একটা স্থায়ী ঘৃণার জিনিস হয়ে থাকবে; যারা তার পাশ দিয়ে যাবে তারা অবাক হয়ে মাথা নাড়বে।
17 তাদের শত্রুদের সামনে আমি পূবের বাতাসের মত তাদের ছড়িয়ে দেব; বিপদের দিনে আমি তাদের আমার মুখ নয় কিন্তু পিঠ দেখাব।”
18 লোকেরা বলল, “চল, আমরা ইয়ারমিয়ার বিরুদ্ধে ফন্দি আঁটি; কারণ ইমামের কাছে শরীয়তের শিক্ষা, জ্ঞানীদের কাছে পরামর্শ ও নবীদের কাছে আল্লাহ্র কালাম তো আছেই। কাজেই এস, আমরা আমাদের মুখের কথা দিয়ে তাকে দোষী করি আর তার কথায় মনোযোগ না দিই।”
19 হে মাবুদ, আমার কথা শোন; আমার বিপক্ষেরা আমার বিরুদ্ধে যা বলেছে তাতে মনোযোগ দাও।
20 ভালোর শোধ কি খারাপ দিয়ে করা হবে? কিন্তু তারা তো আমার জন্য গর্র্ত খুঁড়েছে। মনে করে দেখ, তোমার গজব যাতে তাদের উপর থেকে ফিরে যায় সেইজন্য আমি তোমার সামনে দাঁড়িয়ে তাদের পক্ষ হয়ে কথা বলেছি।
21 কাজেই তুমি তাদের সন্তানদের দুর্ভিক্ষের হাতে ছেড়ে দাও; তলোয়ারের হাতে তাদের তুলে দাও। তাদের স্ত্রীরা সন্তানহীনা ও বিধবা হোক; তাদের পুরুষ লোকেরা মহামারীতে মারা যাক, আর যুদ্ধে তলোয়ারের আঘাতে তাদের যুবকেরা কাটা পড়ুক।
22 তুমি তাদের বিরুদ্ধে হঠাৎ আক্রমণকারী নিয়ে আসলে তাদের ঘর-বাড়ী থেকে কান্না শোনা যাক, কারণ আমাকে ধরবার জন্য তারা গর্ত খুঁড়েছে এবং আমার পায়ের জন্য ফাঁদ লুকিয়ে রেখেছে।