9 সেই সময় যারা শহরে থেকে গিয়েছিল, যারা ব্যাবিলনের পক্ষে গিয়েছিল এবং দেশের বাকী লোকদের ব্যাবিলনের বাদশাহ্র রক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদন বন্দী করে ব্যাবিলনে নিয়ে গেলেন।
10 কিন্তু রক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদন সম্পত্তিহীন কিছু গরীব লোককে এহুদা দেশে রেখে গেলেন; সেই সময়ে তিনি তাদের আংগুর ক্ষেত ও জমি দিয়ে গেলেন।
11 ব্যাবিলনের বাদশাহ্ বখতে-নাসার ইয়ারমিয়ার বিষয়ে বাদশাহ্র রক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদনকে এই হুকুম দিলেন,
12 “তাঁকে নিয়ে তাঁর দেখাশোনা করবে; তাঁর কোন ক্ষতি করবে না বরং তিনি যা বলবেন তা করবে।”
13-14 কাজেই রক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদন, নবূশস্বন নামে একজন প্রধান কর্মচারী, নের্গল-শরেৎসর নামে একজন উঁচু পদের কর্মচারী ও ব্যাবিলনের বাদশাহ্র অন্য সব উঁচু পদের কর্মচারীরা লোক পাঠিয়ে পাহারাদারদের উঠান থেকে ইয়ারমিয়াকে বের করে আনলেন। ইয়ারমিয়াকে তাঁর বাড়ীতে নিয়ে যাবার জন্য তাঁরা অহীকামের ছেলে গদলিয়ের হাতে দিলেন; অহীকাম ছিল শাফনের ছেলে। ইয়ারমিয়া তাঁর নিজের লোকদের মধ্যেই রইলেন।
15 ইয়ারমিয়া যখন পাহারাদারদের উঠানে বন্দী ছিলেন তখন মাবুদের এই কালাম তাঁর উপর নাজেল হয়েছিল,
16 “ইথিওপীয় এবদ-মেলকের কাছে গিয়ে বল যে, ইসরাইলের মাবুদ আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন বলেছেন, ‘উপকার দিয়ে নয় বরং অপকারের মধ্য দিয়ে আমি এই শহরের বিরুদ্ধে আমার কালাম সফল করতে যাচ্ছি। সেই সময় তোমার চোখের সামনেই তা পূর্ণ হবে,