12 সেইজন্য তোমাদের মা খুব লজ্জা পাবে; যে তোমাদের জন্ম দান করেছে সে অসম্মানিতা হবে। জাতিদের মধ্যে সে হবে সবচেয়ে ছোট; সে হবে একটা মরুভূমি, একটা শুকনা জায়গা, একটা মরুভূমি।
13 মাবুদের রাগের দরুন তার মধ্যে কেউ বাস করবে না, তা একেবারে ধ্বংসস্থান হবে। যারা ব্যাবিলনের পাশ দিয়ে যাবে তারা সবাই হতভম্ব হবে এবং তার সব আঘাত দেখে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করবে।
14 “হে ধনুকধারীরা, তোমরা সবাই যুদ্ধের জন্য জায়গা নিয়ে ব্যাবিলনের চারপাশে দাঁড়াও। তার দিকে তীর ছোঁড়ো। কোন তীর রেখে দিয়ো না, কারণ সে মাবুদের বিরুদ্ধে গুনাহ্ করেছে।
15 তার বিরুদ্ধে চারদিক থেকে যুদ্ধের হাঁক দাও। সে হার স্বীকার করেছে, তার রক্ষার ব্যবস্থা ভেংগে গেছে এবং তার দেয়াল ধ্বংস হয়েছে। মাবুদ তার উপরে প্রতিশোধ নিচ্ছেন, তোমরাও প্রতিশোধ নাও। সে অন্যদের প্রতি যা করেছে তোমরাও তার প্রতি তা-ই কর।
16 ব্যাবিলনে যারা বীজ বোনে আর সময়মত ফসল কাটে তাদের প্রত্যেককে শেষ করে দাও। অত্যাচারীর তলোয়ারের ভয়ে প্রত্যেকে তার নিজের লোকদের কাছে ফিরে যাবে, প্রত্যেকে তার নিজের দেশে পালিয়ে যাবে।
17 “ইসরাইল যেন একটা ছড়িয়ে পড়া ভেড়ার পাল যাকে সিংহেরা তাড়িয়ে দিয়েছে। প্রথমে আশেরিয়ার বাদশাহ্ তাকে গ্রাস করেছিল; শেষে ব্যাবিলনের বাদশাহ্ বখতে-নাসার তার হাড়গুলো গুঁড়া করে দিয়েছে।
18 সেইজন্য আমি ইসরাইলের মাবুদ আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন আশেরিয়ার বাদশাহ্কে যেমন শাস্তি দিয়েছি তেমনি করে ব্যাবিলনের বাদশাহ্ ও তার দেশকে আমি শাস্তি দেব।