26 “মেশক ও তূবল সেখানে রয়েছে; তাদের চারপাশে রয়েছে তাদের সব লোকদের কবর। এই সব সুন্নত-না-করানো লোকদের যুদ্ধে মেরে ফেলা হয়েছে। জীবিতদের দেশে তারা ভয় ছড়িয়ে দিয়েছিল।
27 তারা সুন্নত-না-করানো অন্যান্য যোদ্ধাদের সংগে শুয়ে থাকবে না। সেই যোদ্ধারা তাদের যুদ্ধের অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মৃতস্থানে নেমে গেছে, তাদের তলোয়ার তাদের মাথার নীচে রাখা হয়েছে আর তাদের পাপের শাস্তি তাদের হাড়গোড়ের উপরে রয়েছে। তারাও জীবিতদের দেশে ভয় ছড়িয়ে দিয়েছিল।
28 “হে মিসর, তোমাকেও ভেংগে ফেলা হবে এবং তুমি সেই সুন্নত-না-করানো লোকদের মধ্যে শুয়ে থাকবে যাদের যুদ্ধে মেরে ফেলা হয়েছে।
29 “ইদোম, তার রাজারা ও তার সব শাসনকর্তারা সেখানে আছে; তাদের শক্তি থাকলেও যুদ্ধে নিহত লোকদের সংগে তাদের শোয়ানো হয়েছে। যারা মৃতস্থানে নেমে গেছে সেই সুন্নত-না-করানো লোকদের সংগে তারা শুয়ে আছে।
30 “উত্তর দেশের সব শাসনকর্তারা ও সীদোনীয়েরা সকলেই সেখানে আছে। যদিও তাদের শক্তির দ্বারা তারা ভয় জন্মিয়েছিল তবুও অসম্মানের সংগে তারা যুদ্ধে নিহত লোকদের সাথে নীচে নেমে গেছে এবং তাদের সংগে সুন্নত-না-করানো অবস্থায় শুয়ে আছে। যারা মৃতস্থানে নেমে গেছে তাদের সংগে এই লোকেরা তাদের অসম্মান বহন করছে।
31 “যখন ফরৌণ ও তার সব সৈন্যেরা যুদ্ধে নিহত হবে তখন সে ঐসব লোকদের দেখতে পাবে এবং তার সব লোকদের বিষয়ে তাকে সান্ত্বনা দেওয়া হবে।
32 যদিও আমি ফরৌণকে দিয়ে জীবিতদের দেশে ভয় ছড়িয়ে দিয়েছিলাম তবুও তাকে ও তার সব লোকদের সেই সুন্নত-না-করানো, যুদ্ধে নিহত লোকদের সংগে শোয়ানো হবে। আমি প্রভু সদাপ্রভু এই কথা বলছি।”