29 পরে যীশু সেই জায়গা ছেড়ে গালীল সাগরের পার দিয়ে চললেন এবং একটা পাহাড়ে উঠে সেখানে বসলেন।
30 তখন লোকেরা খোঁড়া, অন্ধ, নুলা, বোবা এবং আরও অনেককে সংগে নিয়ে তাঁর কাছে আসল। তারা ঐ সব লোকদের তাঁর পায়ের কাছে রাখল আর তিনি তাদের সুস্থ করলেন।
31 লোকেরা যখন দেখল বোবা কথা বলছে, নুলা সুস্থ হচ্ছে, খোঁড়া চলাফেরা করছে এবং অন্ধ দেখতে পাচ্ছে, তখন তারা আশ্চর্য হল এবং ইস্রায়েলীয়দের ঈশ্বরের গৌরব করতে লাগল।
32 এর পর যীশু তাঁর শিষ্যদের ডেকে বললেন, “এই লোকদের জন্য আমার মমতা হচ্ছে, কারণ আজ তিন দিন হল এরা আমার সংগে সংগে আছে, আর এদের কাছে কোন খাবার নেই। এই অবস্থায় আমি এদের বিদায় দিতে চাই না; হয়তো বা তারা পথে অজ্ঞান হয়ে পড়বে।”
33 শিষ্যেরা তাঁকে বললেন, “এই নির্জন জায়গায় এত লোককে খাওয়াবার মত রুটি আমরা কোথায় পাব?”
34 যীশু তাঁদের বললেন, “তোমাদের কাছে কয়টা রুটি আছে?”শিষ্যেরা বললেন, “সাতটা রুটি আর কয়েকটা ছোট মাছ আছে।”
35-36 লোকদের মাটিতে বসতে আদেশ দিয়ে যীশু সেই সাতটা রুটি আর মাছগুলো নিলেন। পরে তিনি ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিয়ে সেগুলো ভাংলেন ও শিষ্যদের হাতে দিলেন, আর শিষ্যেরা তা লোকদের দিলেন।