13 “ভণ্ড ধর্ম-শিক্ষক ও ফরীশীরা, ধিক্ আপনাদের! আপনারা লোকদের সামনে স্বর্গ-রাজ্যের দরজা বন্ধ করে রাখেন। তাতে নিজেরাও ঢোকেন না আর যারা ঢুকতে চেষ্টা করছে তাদেরও ঢুকতে দেন না।
14 “ভণ্ড ধর্ম-শিক্ষক ও ফরীশীরা, ধিক্ আপনাদের! এক দিকে আপনারা লোকদের দেখাবার জন্য লম্বা লম্বা প্রার্থনা করেন, অন্য দিকে বিধবাদের সম্পত্তি দখল করেন। এইজন্য আপনাদের অনেক বেশী শাস্তি হবে।
15 “ভণ্ড ধর্ম-শিক্ষক ও ফরীশীরা, ধিক্ আপনাদের! একটি মাত্র লোককে আপনাদের ধর্ম-মতে আনবার জন্য আপনারা দুনিয়ার কোথায় না যান। আর সে যখন আপনাদের ধর্ম-মতে আসে তখন আপনারা নিজেদের চেয়ে তাকে অনেক বেশী করে নরকের উপযুক্ত করে তোলেন।
16 “ধিক্ আপনাদের! আপনারা নিজেরা অন্ধ অথচ অন্যদের পথ দেখান। আপনারা বলে থাকেন, উপাসনা-ঘরের নামে কেউ শপথ করলে তাতে কিছু হয় না, কিন্তু যদি কেউ উপাসনা-ঘরের সোনার নামে শপথ করে তবে সে সেই শপথে বাঁধা পড়ে।
17 মূর্খ ও অন্ধের দল, কোন্টা বড়? সোনা, না সেই উপাসনা-ঘর যা সেই সোনাকে ঈশ্বরের জন্য আলাদা করে রাখে?
18 আপনারা আবার এই কথাও বলে থাকেন, বেদীর নামে কেউ শপথ করলে কিছুই হয় না, কিন্তু যদি কেউ সেই বেদীর উপরে যে দান আছে তার নামে শপথ করে তবে সে সেই শপথে বাঁধা পড়ে।
19 অন্ধের দল, কোন্টা বড়? সেই দান, না সেই বেদী যা সেই দানকে ঈশ্বরের জন্য আলাদা করে রাখে?