29 “সেই সময়কার কষ্টের ঠিক পরেই সূর্য অন্ধকার হয়ে যাবে, চাঁদ আর আলো দেবে না, তারাগুলো আকাশ থেকে খসে পড়ে যাবে এবং চাঁদ-সূর্য-তারা আর স্থির থাকবে না।
30 এমন সময় আকাশে মনুষ্যপুত্রের চিহ্ন দেখা দেবে। তখন পৃথিবীর সমস্ত লোক দুঃখে বুক চাপড়াবে। তারা মনুষ্যপুত্রকে শক্তি ও মহিমার সংগে মেঘে করে আসতে দেখবে।
31 জোরে জোরে তূরী বেজে উঠবে আর সংগে সংগে মনুষ্যপুত্র তাঁর স্বর্গদূতদের পাঠিয়ে দেবেন। সেই দূতেরা পৃথিবীর এক দিক থেকে অন্য দিক পর্যন্ত চার দিক থেকে তাঁর বাছাই করা লোকদের একসংগে জড়ো করবেন।
32 “ডুমুর গাছ দেখে শিক্ষা লাভ কর। যখন তার ডালপালা নরম হয়ে তাতে পাতা বের হয় তখন তোমরা জানতে পার যে, গরমকাল কাছে এসেছে।
33 সেইভাবে তোমরা এই সব ঘটনা দেখলে পর বুঝতে পারবে যে, মনুষ্যপুত্র কাছে এসে গেছেন, এমন কি, দরজায় উপস্থিত।
34 আমি তোমাদের সত্যি বলছি, যখন এই সব হবে তখনও এই কালের কিছু লোক বেঁচে থাকবে।
35 আকাশ ও পৃথিবীর শেষ হবে, কিন্তু আমার কথা চিরদিন থাকবে।