46 কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ ফরীশীদের কাছে গিয়ে যীশু যা করেছিলেন তা বলল।
47 তখন প্রধান পুরোহিতেরা ও ফরীশীরা মহাসভার লোকদের একত্র করে বললেন, “আমরা এখন কি করি? এই লোকটা তো অনেক আশ্চর্য কাজ করছে।
48 আমরা যদি তাকে এইভাবে চলতে দিই তবে সবাই তার উপরে বিশ্বাস করবে, আর রোমীয়েরা এসে আমাদের উপাসনা-ঘর এবং আমাদের জাতিকে ধ্বংস করে ফেলবে।”
49 তাঁদের মধ্যে কাইয়াফা নামে একজন সেই বছরের মহাপুরোহিত ছিলেন।
50 তিনি তাঁদের বললেন, “তোমরা কিছুই জান না, আর ভেবেও দেখ না যে, গোটা জাতিটা নষ্ট হওয়ার চেয়ে বরং সমস্ত লোকের বদলে একজন মানুষের মৃত্যু অনেক ভাল।”
51 কাইয়াফা যে নিজে থেকে এই কথা বলেছিলেন তা নয় কিন্তু তিনি ছিলেন সেই বছরের মহাপুরোহিত। সেইজন্য তিনি ভবিষ্যতের কথা বলেছিলেন যে, যিহূদী জাতির জন্য যীশুই মরবেন।
52 কেবল যিহূদী জাতির জন্যই নয়, কিন্তু ঈশ্বরের যে সন্তানেরা চারদিকে ছড়িয়ে রয়েছে তাদের জড়ো করে এক করবার জন্যও তিনি মরবেন।