13 কিন্তু অশুচি নয় কিম্বা যাত্রাপথেও নয় এমন কোন লোক যদি উদ্ধার-পর্ব পালন না করে, তবে সে নির্দিষ্ট সময়ে সদাপ্রভুর উদ্দেশে উৎসর্গ করে নি বলে তাকে তার জাতির মধ্য থেকে মুছে ফেলতে হবে। তাকে তার পাপের ফল ভোগ করতেই হবে।
14 “ইস্রায়েলীয়দের মধ্যে বাস করা অন্য জাতির কোন লোক যদি সদাপ্রভুর উদ্দেশে উদ্ধার-পর্ব পালন করতে চায়, তবে তাকে এই পর্বের নিয়ম-কানুুন অনুসারেই তা পালন করতে হবে। ইস্রায়েলীয় এবং অন্য জাতির সবাইকে একই নিয়ম পালন করতে হবে।”
15 যেদিন আবাস-তাম্বু, অর্থাৎ সাক্ষ্য-তাম্বু খাটানো হল সেই দিন সেটি সদাপ্রভুর মেঘে ঢেকে গেল। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত আবাস-তাম্বুর উপরকার সেই মেঘ আগুনের মত দেখাল।
16 তারপর থেকে অবস্থাটা ঐরকমই হতে লাগল। আবাস-তাম্বুটি সেই মেঘে ঢাকা থাকত আর রাতের বেলা তা আগুনের মত দেখাত।
17 আবাস-তাম্বুর উপর থেকে যখন মেঘ সরে যেত তখন ইস্রায়েলীয়েরা যাত্রা শুরু করত। কিন্তু যেখানে সেই মেঘ স্থির হয়ে দাঁড়াত সেখানে তারা তাম্বু ফেলত।
18 সদাপ্রভুর আদেশেই তারা যাত্রা করত আবার সদাপ্রভুর আদেশেই তাম্বু ফেলত। আবাস-তাম্বুর উপর যতক্ষণ মেঘ থাকত ইস্রায়েলীয়েরা ততক্ষণ তাম্বু ফেলে সেখানেই থাকত।
19 আবাস-তাম্বুর উপরে মেঘ যখন বেশী দিন ধরে থাকত ইস্রায়েলীয়েরা তখন সদাপ্রভুর নির্দেশ মেনে নিয়ে যাত্রা বন্ধ রাখত।