6 কিন্তু তিনি মূসার শরীয়ত-কিতাবে লেখা নির্দেশ অনুসারে সেই হত্যাকারীদের সন্তানদেরকে হত্যা করলেন না, যেমন মাবুদ হুকুম দিয়েছিলেন, “সন্তানের জন্য পিতার, কিংবা পিতার জন্য সন্তানের প্রাণদণ্ড করা যাবে না; প্রত্যেক জন যার যার গুনাহ্র দরুণই মরতে হবে।”
7 তিনি লবণ-উপত্যকায় ইদোমের দশ হাজার লোককে হত্যা করলেন ও যুদ্ধ দ্বারা সেলা অধিকার করে তার নাম যক্তেল রাখলেন; আজও তা রয়েছে।
8 সেই সময় অমৎসিয় দূত পাঠিয়ে যেহূর পৌত্র যিহোয়াহসের পুত্র ইসরাইলের বাদশাহ্ যিহোয়াশকে বললেন, এসো, আমরা পরস্পর মুখ দেখাদেখি করি।
9 ইসরাইলের বাদশাহ্ যিহোয়াশ এহুদার বাদশাহ্ অমৎসিয়ের কাছে লোক পাঠিয়ে বললেন, লেবাননস্থ শিয়ালকাঁটা লেবাননস্থ এরস গাছের কাছে বলে পাঠাল, আমার পুত্রের সঙ্গে তোমার কন্যার বিয়ে দাও; ইতোমধ্যে লেবাননস্থ একটি বন্য পশু চলতে চলতে সেই শিয়ালকাঁটা দলন করে ফেলে।
10 তুমি ইদোমকে আঘাত করেছ বলে তোমার অন্তর গর্বিত হয়েছে; নিজের বড়াই কর ও ঘরে বসে থাক; অমঙ্গল চেয়ে বিরোধ করতে কেন প্রবৃত্ত হবে? এবং তোমার ও এহুদার উভয়ের কেন ধ্বংস ডেকে আনবে? কিন্তু অমৎসিয় কথা শুনলেন না।
11 অতএব ইসরাইলের বাদশাহ্ যিহোয়াশ যুদ্ধযাত্রা করলেন এবং এহুদার অধিকারস্থ বৈৎশেমশে তিনি ও এহুদার বাদশাহ্ অমৎসিয় পরস্পর মুখ দেখাদেখি করলেন।
12 তখন ইসরাইলের সম্মুখে এহুদা পরাজিত হল, আর প্রত্যেকে যার যার তাঁবুতে পালিয়ে গেল।