6 সেই সময়ে অরামের বাদশাহ্ রৎসীন এলৎ নগর পুনর্বার অরামের বশীভূত করে ইহুদীদের এলৎ থেকে দূর করে দিলেন; আর অরামীয়েরা এলতে এসে সেখানে বাস করতে লাগল, আজও করছে।
7 তখন আহস আসেরিয়ার বাদশাহ্ তিগ্লৎ-পিলেষরের কাছে দূত পাঠিয়ে এই কথা বললেন, আমি আপনার গোলাম ও আপনার পুত্র, আপনি এসে অরামের বাদশাহ্র ও ইসরাইলের বাদশাহ্র হাত থেকে আমাকে উদ্ধার করুন, তারা আমার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে।
8 আর আহস মাবুদের গৃহে ও রাজপ্রাসাদের ভাণ্ডারে পাওয়া সমস্ত রূপা ও সোনা নিয়ে আসেরিয়ার বাদশাহ্র কাছে উপঢৌকন পাঠালেন।
9 আর আসেরিয়ার বাদশাহ্ তাঁর কথা শুনলেন; আসেরিয়ার বাদশাহ্ দামেস্কের বিরুদ্ধে গিয়ে তা অধিকার করলেন, সেখানকার লোকদের বন্দী করে কীরে নিয়ে গেলেন এবং রৎসীনকে হত্যা করলেন।
10 পরে বাদশাহ্ আহস আসেরিয়ার বাদশাহ্ তিগ্লৎ-পিলেষরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দামেস্কে গেলেন এবং দামেস্কস্থ কোরবানগাহ্ দেখে বাদশাহ্ আহস সেই কোরবানগাহ্র আকৃতি ও তাতে যে শিল্পকর্ম ছিল, তার আদর্শ লিখে ঊরিয় ইমামের কাছে পাঠালেন।
11 তাতে ঊরিয় ইমাম একটি কোরবানগাহ্ তৈরি করলেন; বাদশাহ্ আহস দামেস্ক থেকে যা কিছু পাঠিয়েছিলেন, ইমাম ঊরিয় দামেস্ক থেকে বাদশাহ্ আহসের আগমনের আগেই সেই অনুসারে সকল কিছুই করলেন।
12 পরে বাদশাহ্ দামেস্ক থেকে আসলেন ও তিনি সেই কোরবানগাহ্ দেখলেন; আর বাদশাহ্ সেই কোরবানগাহ্র কাছে গিয়ে তার উপরে কোরবানী করতে লাগলেন।