18 পরে তাঁরা বাদশাহ্কে আহ্বান করলে হিল্কিয়ের পুত্র ইলিয়াকীম নামে রাজপ্রাসাদের নেতা, শিব্ন লেখক ও আসফের পুত্র যোয়াহ নামক ইতিহাস-রচয়িতা বের হয়ে তাঁদের কাছে গেলেন।
19 রব্শাকি তাঁদেরকে বললেন, তোমরা হিষ্কিয়কে এই কথা বল, বাদশাহ্দের বাদশাহ্ আসেরিয়ার বাদশাহ্ এই কথা বলেন, তুমি যে সাহস করছো, সে কেমন সাহস?
20 তুমি বলছো, যুদ্ধের বুদ্ধি ও পরাক্রম আমার আছে, কিন্তু সেটা কেবল মুখের কথামাত্র; বল দেখি, তুমি কার উপরে নির্ভর করে আমার বিদ্রোহী হলে?
21 এখন দেখ, তুমি ঐ থেঁৎলা নলরূপ লাঠিতে, অর্থাৎ মিসরের উপরে নির্ভর করছো; কিন্তু কেউ যদি তার উপরে নির্ভর করে, সে তার হাতে ফুটে তা বিদ্ধ করে, যত লোক মিসরের বাদশাহ্ ফেরাউনের উপরে নির্ভর করে, সেই সবের পক্ষে সে তেমনই।
22 আর যদি তোমরা আমাকে বল, আমরা আমাদের আল্লাহ্ মাবুদের উপর বিশ্বাস করি, তবে তিনি কি সেই জন নন, যাঁর উচ্চস্থলী ও সমস্ত কোরবানগাহ্ হিষ্কিয় দূর করেছে এবং এহুদা ও জেরুশালেমের লোকদের বলেছে, তোমরা জেরুশালেমে এই কোরবানগাহ্র কাছে সেজ্দা করবে?
23 তুমি একবার আমার মালিক আসেরিয়ার বাদশাহ্র কাছে পণ কর, আমি তোমাকে দুই হাজার ঘোড়া দেব, যদি তুমি ঘোড়সওয়ার দিতে পার।
24 তবে কেমন করে আমার প্রভুর ক্ষুদ্রতম গোলামদের মধ্যে এক জন সেনাপতিকে হটিয়ে দেবে এবং রথ ও ঘোড়সওয়ারদের জন্য মিসরের উপরে নির্ভর করবে?