27 কিন্তু রব্শাকি তাদেরকে বললেন, আমার মালিক কি শুধু তোমার মালিকের কাছে এবং তোমারই কাছে এই কথা বলতে আমাকে পাঠিয়েছেন? ঐ যে লোকেরা তোমাদের সঙ্গে নিজ নিজ বিষ্ঠা খেতে ও মূত্র পান করতে প্রাচীরের উপরে বসে আছে, ওদেরই কাছে কি তিনি পাঠান নি?
28 পরে রব্শাকি দাঁড়িয়ে উচ্চৈঃস্বরে ইহুদী ভাষায় বলতে লাগলেন, তোমরা বাদশাহ্দের বাদশাহ্ আসেরিয়ার বাদশাহ্র কথা শোন।
29 বাদশাহ্ এই কথা বলছেন, হিষ্কিয় তোমাদের যেন না ভুলায়; কেননা তাঁর হাত থেকে তোমাদেরকে রক্ষা করতে তার সাধ্য নেই।
30 আর হিষ্কিয় এই কথা বলে মাবুদের উপর তোমাদের বিশ্বাস না জন্মায় যে, মাবুদ আমাদেরকে নিশ্চয়ই উদ্ধার করবেন, এই নগর কখনও আসেরিয়ার বাদশাহ্র অধিকারে যাবে না।
31 তোমরা হিষ্কিয়ের কথা শুনবে না; কেননা আসেরিয়ার বাদশাহ্ এই কথা বলেন, তোমরা আমার সঙ্গে সন্ধি কর, বের হয়ে আমার কাছে এসো; তোমরা প্রত্যেক জন যার যার আঙ্গুর ফল ও ডুমুরফল ভোজন কর এবং নিজ নিজ কূপের পানি পান কর;
32 পরে আমি এসে তোমাদের নিজের দেশের মত একটি দেশে, শস্য ও আঙ্গুর-রসের দেশে, রুটি ও আঙ্গুর-ক্ষেতের দেশে এবং তৈলদায়ক জলপাই গাছ ও মধুর দেশে তোমাদেরকে নিয়ে যাব; তাতে তোমরা বাঁচবে, মরবে না; কিন্তু হিষ্কিয়ের কথা শুনবে না; কেননা সে তোমাদেরকে ভুলায়, বলে, মাবুদ আমাদেরকে উদ্ধার করবেন।
33 জাতিদের দেবতারা কি কেউ কখনও আসেরিয়ার বাদশাহ্র হাত থেকে নিজ নিজ দেশ রক্ষা করেছে?