19 পরে বাদশাহ্ আর এক জন ঘোড়সওয়ারকে পাঠালেন; সে তাঁদের কাছে উপস্থিত হয়ে বললো, বাদশাহ্ জিজ্ঞাসা করছেন, মঙ্গল তো? যেহূ বললেন, মঙ্গলে তোমার কি কাজ? তুমি আমার পিছনে এসো।
20 পরে প্রহরী সংবাদ দিল, এই ব্যক্তি তাদের কাছে গেল, কিন্তু ফিরে এল না; আর রথ চালানো নিম্শির পুত্র যেহূর চালানোর মত দেখাচ্ছে, কেননা সে উন্মত্তের মত চালায়।
21 তখন যোরাম বললেন, রথ সাজাও। তখন তারা তাঁর রথ সাজাল। আর ইসরাইলের বাদশাহ্ যোরাম ও এহুদার বাদশাহ্ অহসিয় যার যার রথে চড়ে বের হয়ে যেহূর কাছে গেলেন এবং যিষ্রিয়েলীয় নাবোতের ভূমিতে তাঁর দেখা পেলেন।
22 যেহূকে দেখামাত্র যোরাম বললেন, যেহূ মঙ্গল তো? জবাবে তিনি বললেন, যে পর্যন্ত তোমার মা ঈষেবলের এত জেনা ও মায়াবিত্ব থাকে, সে পর্যন্ত মঙ্গল কোথায়?
23 তখন যোরাম ঘুরে পালিয়ে গেলেন এবং অহসীয়কে বললেন, হে অহসীয়, এটা বেঈমানী!
24 পরে যেহূ তাঁর সমস্ত শক্তিতে ধনুকে টান দিয়ে যোরামের উভয় বাহুমূলের মধ্যে তীর ছুঁড়ে মারলেন, আর তীর তাঁর হৃৎপিণ্ড ভেদ করে বের হল, তাতে তিনি তাঁর রথে নত হয়ে পড়লেন।
25 তখন যেহূ তাঁর সেনানী বিদ্করকে বললেন, তুমি ওকে তুলে নিয়ে যিষ্রিয়েলীয় নাবোতের ভূমিতে ফেলে দাও; কেননা মনে করে দেখ, তুমি ও আমি উভয়ে ঘোড়ায় চড়ে পাশাপাশি ওর পিতা আহাবের পিছনে চলছিলাম, এমন সময়ে মাবুদ তাঁর বিরুদ্ধে এই দৈববাণী বলেছিলেন,