19 আর যারা জাদুর খেলা দেখাত, তাদের মধ্যে অনেকে নিজ নিজ বই এনে একত্র করে সকলের সাক্ষাতে পুড়িয়ে ফেলল। সেসব কিতাবের মূল্য গণনা করলে দেখা গেল, পঞ্চাশ হাজার রূপার মুদ্রা।
20 এভাবে সপরাক্রমে প্রভুর কালাম বৃদ্ধি পেতে ও প্রবল হতে লাগল।
21 এসব কাজ সম্পন্ন হলে পর পৌল রূহে সঙ্কল্প করলেন যে, তিনি ম্যাসিডোনিয়া ও আখায়া যাবার পর জেরুশালেমে যাবেন, তিনি বললেন, সেখানে যাবার পর আমাকে রোম নগরও দেখতে হবে।
22 আর তীমথি ও ইরাস্ত নামে যে দু’জন তাঁর পরিচর্যা করতেন, তাঁদের তিনি ম্যাসিডোনিয়াতে প্রেরণ করলেন এবং তিনি নিজে কিছুকাল এশিয়া প্রদেশে রইলেন।
23 আর সেই সময়ে এই পথের বিষয় ভীষণ হুলস্থূল পড়ে গেল।
24 কারণ দীমীত্রিয় নামে এক জন স্বর্ণকার দেবী আর্তেমিসের রূপার মন্দির নির্মাণ করতো এবং কারিগরদেরকে যথেষ্ট কাজের যোগান দিত।
25 সেই ব্যক্তি তাদেরকে এবং সেই ব্যবসার কারিগরদেরকে ডেকে বললো, মহোদয়গণ, আপনারা জানেন, এই কাজের দ্বারা আমাদের বেশ অর্থ উপার্জন হয়।