12 “তুমি এই বিদ্রোহী জাতিকে বল, ‘এই সব বিষয়ের মানে কি তা কি তোমরা জান না? ব্যাবিলনের বাদশাহ্ জেরুজালেমে এসে তার বাদশাহ্ ও রাজপুরুষদের ধরে ব্যাবিলনে নিয়ে গেল।
13-14 তারপর সে রাজপরিবারের একজনের সংগে চুক্তি করে তাকে তার বাধ্য থাকবার কসম খাওয়াল। সে দেশের প্রধান প্রধান লোকদের ধরে নিয়ে গেল যাতে সেই রাজ্যকে অধীনে রাখা যায় এবং তা শক্তিশালী হয়ে উঠতে না পারে কিন্তু চুক্তি রক্ষা করে টিকে থাকতে পারে।
15 কিন্তু সেই শাসনকর্তা ঘোড়া ও একটা বড় সৈন্যদল পাবার জন্য মিসরে রাষ্ট্রদূত পাঠিয়ে ব্যাবিলনের বাদশাহ্র বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করল। সে কি সফল হবে? যে এই সব কাজ করে সে কি রেহাই পাবে? কসম ভেংগে ফেললে কি সে রক্ষা পাবে?
16 “ ‘আমি আল্লাহ্ মালিক আমার জীবনের কসম খেয়ে বলছি, তাকে যে বাদশাহ্ সিংহাসনে বসাল, যার কসমকে সে তুচ্ছ করল, আর যার চুক্তি সে ভেংগে ফেলল সে সেই বাদশাহ্র দেশ ব্যাবিলনে মারা যাবে।
17 যুদ্ধের সময় যখন অনেক জীবন ধ্বংস করবার জন্য উঁচু ঢিবি ও ঢালু ঢিবি তৈরী করা হবে তখন ফেরাউনের শক্তিশালী মস্ত বড় সৈন্যদল তাকে সাহায্য করবে না।
18 সে তো চুক্তি ভেংগে ফেলে কসম তুচ্ছ করেছে। সে অধীনতার চুক্তি করেও এই সব কাজ করেছে বলে রেহাই পাবে না।
19 “ ‘আমি আল্লাহ্ মালিক আমার জীবনের কসম খেয়ে বলছি যে, সে আমার নামে কসম খেয়ে তা তুচ্ছ করেছে এবং অধীনতার চুক্তি ভেংগেছে বলে তার ফল আমি তাকে দেব।