14-16 নীচের অংশটা ভিত্তি থেকে দু’হাত উঁচু; তার উপরের অংশটা চার হাত উঁচু কিন্তু নীচের অংশ থেকে চারদিকে এক হাত করে ছোট এবং তার উপরের অংশটা তার নীচের অংশ থেকে চার হাত উঁচু, কিন্তু নীচের অংশ থেকে চারদিকে এক হাত করে ছোট। কোরবানগাহের উপরের অংশটা হবে চারকোনা বিশিষ্ট, বারো হাত লম্বা ও বারো হাত চওড়া। তার চারকোণা থেকে চারটা শিং উপর দিকে বেরিয়ে থাকবে।
17 মাঝখানের অংশটাও চারকোনা বিশিষ্ট, চৌদ্দ হাত লম্বা ও চৌদ্দ হাত চওড়া। কাজেই সেই অংশটা তার উপরের অংশ থেকে চারদিকে এক হাত বাড়ানো থাকবে; তার কিনারা আধা হাত উঁচু থাকবে। কোরবানগাহের সিঁড়িগুলো পূর্বমুখী।”
18 তারপর তিনি আমাকে বললেন, “হে মানুষের সন্তান, আল্লাহ্ মালিক বলছেন যে, কোরবানগাহ্টি তৈরী হলে পর যেদিন সেটি মাবুদের উদ্দেশে কোরবানী করা হবে যাতে তার উপর পোড়ানো-কোরবানী দেওয়া ও রক্ত ছিটানো যায় সেই দিন এই নিয়ম পালন করতে হবে:
19 সাদোকের বংশের যে ইমামেরা আমার এবাদত-কাজ করবার জন্য আমার কাছে আসে তুমি গুনাহের কোরবানীর জন্য তাদের একটা যুবা ষাঁড় দেবে।
20 তুমি তার কিছু রক্ত নিয়ে কোরবানগাহের চারটা শিংয়ে, মাঝখানের অংশের চার কোণায় ও কিনারার সব দিকে লাগাবে; এইভাবে গুনাহ্ ঢেকে কোরবানগাহ্টি পাক-সাফ করবে।
21 তুমি গুনাহের কোরবানীর জন্য জবাই করা ষাঁড়টা নিয়ে বায়তুল-মোকাদ্দসের এলাকার বাইরে পবিত্র জায়গার নির্দিষ্ট স্থানে সেটা পোড়াবে।
22 “দ্বিতীয় দিনে তুমি একটা নিখুঁত ছাগল নিয়ে আসবে, আর ইমামেরা গুনাহের কোরবানী দেবে এবং কোরবানগাহ্টি ষাঁড়ের রক্ত দিয়ে যেমন পাক-সাফ করা হয়েছিল তেমনিভাবে পাক-সাফ করবে।