10 ভিতরে যাবার সময় শাসনকর্তাকে লোকদের সংগে ভিতরে যেতে হবে এবং বাইরে যাবার সময় লোকদের সংগেই বের হয়ে যেতে হবে।
11 “ ‘ঈদ ও নির্দিষ্ট মেজবানীর সময়ে একটা ষাঁড়ের জন্য আঠারো কেজি ময়দা, ভেড়ার জন্য আঠারো কেজি ময়দা এবং বাচ্চা-ভেড়াগুলোর জন্য যতটা খুশী ততটা ময়দা দিতে হবে; প্রত্যেক আঠারো কেজি ময়দার সংগে পৌনে চার লিটার করে তেল দিতে হবে।
12 শাসনকর্তা যখন মাবুদের উদ্দেশে নিজের ইচ্ছায় কোন কোরবানী দিতে চায়- তা সেটা পোড়ানো-কোরবানীই হোক বা যোগাযোগ-কোরবানীই হোক- তখন তার জন্য পূর্বমুখী দরজাটা খুলে দিতে হবে। বিশ্রাম দিনের মত করেই সে তার পোড়ানো-কোরবানী কিংবা যোগাযোগ-কোরবানী দেবে। তারপর সে বাইরে গেলে দরজাটা বন্ধ করা হবে।
13 “ ‘মাবুদের উদ্দেশে পোড়ানো-কোরবানীর জন্য তোমাদের প্রতিদিন একটা করে এক বছরের নিখুঁত বাচ্চা-ভেড়া কোরবানী দিতে হবে; প্রতিদিন সকালে তোমাদের তা করতে হবে।
14 এছাড়া এর সংগে রোজ সকালে তোমাদের শস্য-কোরবানীর জিনিসও দিতে হবে; এতে থাকবে তিন কেজি ময়দা ও তাতে ময়ান দেবার জন্য সোয়া এক লিটার তেল। মাবুদের উদ্দেশে এই শস্য-কোরবানী একটা স্থায়ী নির্দেশ।
15 এইভাবে নিয়মিত পোড়ানো-কোরবানীর জন্য রোজ সকালে সেই বাচ্চা-ভেড়া এবং শস্য-কোরবানীর জন্য ময়দা ও তেল যোগান দিতে হবে।
16 “ ‘আমি আল্লাহ্ মালিক আরও বলছি, যদি শাসনকর্তা তার সম্পত্তি থেকে তার কোন ছেলেকে কোন জায়গা দান করে তবে তা তার বংশধরদেরও অধিকারে থাকবে। তারা সেই সম্পত্তির অধিকারী হবে।