9 “ ‘নির্দিষ্ট সব ঈদের সময়ে দেশের লোকেরা যখন এবাদতের জন্য মাবুদের সামনে আসবে তখন যে কেউ উত্তর দরজা দিয়ে ঢুকবে সে দক্ষিণ দরজা দিয়ে বের হয়ে যাবে আর যে দক্ষিণ দরজা দিয়ে ঢুকবে সে উত্তর দরজা দিয়ে বের হয়ে যাবে। লোকে যে দরজা দিয়ে ঢুকবে সেই দরজা দিয়ে বেরিয়ে যাবে না, কিন্তু প্রত্যেককে ঢুকবার দরজার উল্টা দিকের দরজা দিয়ে বের হয়ে যেতে হবে।
10 ভিতরে যাবার সময় শাসনকর্তাকে লোকদের সংগে ভিতরে যেতে হবে এবং বাইরে যাবার সময় লোকদের সংগেই বের হয়ে যেতে হবে।
11 “ ‘ঈদ ও নির্দিষ্ট মেজবানীর সময়ে একটা ষাঁড়ের জন্য আঠারো কেজি ময়দা, ভেড়ার জন্য আঠারো কেজি ময়দা এবং বাচ্চা-ভেড়াগুলোর জন্য যতটা খুশী ততটা ময়দা দিতে হবে; প্রত্যেক আঠারো কেজি ময়দার সংগে পৌনে চার লিটার করে তেল দিতে হবে।
12 শাসনকর্তা যখন মাবুদের উদ্দেশে নিজের ইচ্ছায় কোন কোরবানী দিতে চায়- তা সেটা পোড়ানো-কোরবানীই হোক বা যোগাযোগ-কোরবানীই হোক- তখন তার জন্য পূর্বমুখী দরজাটা খুলে দিতে হবে। বিশ্রাম দিনের মত করেই সে তার পোড়ানো-কোরবানী কিংবা যোগাযোগ-কোরবানী দেবে। তারপর সে বাইরে গেলে দরজাটা বন্ধ করা হবে।
13 “ ‘মাবুদের উদ্দেশে পোড়ানো-কোরবানীর জন্য তোমাদের প্রতিদিন একটা করে এক বছরের নিখুঁত বাচ্চা-ভেড়া কোরবানী দিতে হবে; প্রতিদিন সকালে তোমাদের তা করতে হবে।
14 এছাড়া এর সংগে রোজ সকালে তোমাদের শস্য-কোরবানীর জিনিসও দিতে হবে; এতে থাকবে তিন কেজি ময়দা ও তাতে ময়ান দেবার জন্য সোয়া এক লিটার তেল। মাবুদের উদ্দেশে এই শস্য-কোরবানী একটা স্থায়ী নির্দেশ।
15 এইভাবে নিয়মিত পোড়ানো-কোরবানীর জন্য রোজ সকালে সেই বাচ্চা-ভেড়া এবং শস্য-কোরবানীর জন্য ময়দা ও তেল যোগান দিতে হবে।