26 যখন জমীন ও মাঠ-ময়দানকিংবা দুনিয়ার একটা ধূলিকণা পর্যন্ত তিনি তৈরী করেন নি,তখন আমি ছিলাম।
27 তিনি যখন আসমান স্থাপন করছিলেনতখন আমি সেখানে ছিলাম;তিনি যখন সাগরের উপরে চারদিকের সীমানা ঠিক করছিলেন,তখন আমি সেখানে ছিলাম।
28 তিনি যখন উপর দিকে আকাশ স্থাপন করছিলেনআর মাটির নীচের বড় বড় ঝর্ণা শক্তভাবে স্থাপন করছিলেন,
29 তিনি যখন সাগরের সীমানা স্থির করছিলেনযেন পানি তাঁর নিয়মের বাইরে পার হয়ে না আসে,যখন তিনি দুনিয়ার ভিত্তি ঠিক করছিলেন,
30 তখন আমিই কারিগর হিসাবে তাঁর পাশে ছিলাম।দিনের পর দিন আমি খুশীতে পূর্ণ হয়েতাঁর সামনে সব সময় আনন্দ করতাম;
31 তাঁর দুনিয়া নিয়ে আনন্দ করতাম,আর মানুষকে নিয়ে খুশীতে পূর্ণ ছিলাম।
32 “ছেলেরা আমার, এখন আমার কথা শোন;যারা আমার পথে চলে তারা সুখী।