29 তিনি যখন সাগরের সীমানা স্থির করছিলেনযেন পানি তাঁর নিয়মের বাইরে পার হয়ে না আসে,যখন তিনি দুনিয়ার ভিত্তি ঠিক করছিলেন,
30 তখন আমিই কারিগর হিসাবে তাঁর পাশে ছিলাম।দিনের পর দিন আমি খুশীতে পূর্ণ হয়েতাঁর সামনে সব সময় আনন্দ করতাম;
31 তাঁর দুনিয়া নিয়ে আনন্দ করতাম,আর মানুষকে নিয়ে খুশীতে পূর্ণ ছিলাম।
32 “ছেলেরা আমার, এখন আমার কথা শোন;যারা আমার পথে চলে তারা সুখী।
33 আমার নির্দেশে কান দাও, জ্ঞানবান হও,অবহেলা কোরো না।
34 যে লোক আমার কথা শোনেআর প্রতিদিন আমার দরজার কাছে জেগে থাকেও আমার দরজার চৌকাঠে অপেক্ষা করে সে সুখী;
35 কারণ যে আমাকে পায় সে জীবন পায়আর মাবুদের কাছ থেকে রহমত পায়।