14 আর সে তা থেকে, অর্থাৎ প্রত্যেক উপহার থেকে, এক একখানি পিঠা নিয়ে উত্তোলনীয় উপহার হিসেবে মাবুদের উদ্দেশে নিবেদন করবে; যে ইমাম মঙ্গল-কোরবানীর রক্ত ছিটিয়ে দেবে সে তা পাবে।
15 আর মঙ্গলের নিমিত্ত আনা শুকরিয়া-কোরবানীর গোশ্ত কোরবানীর দিনেই ভোজন করতে হবে; তার কিছুই সকাল পর্যন্ত রাখা যাবে না।
16 কিন্তু তার কোরবানী যদি মানত অথবা স্বেচ্ছাকৃত উপহার হয় তবে কোরবানীর দিনে তা ভোজন করতে হবে এবং পরদিনেও তার অবশিষ্ট অংশ ভোজন করা যাবে।
17 কিন্তু তৃতীয় দিনে কোরবানীর অবশিষ্ট গোশ্ত আগুনে পুড়িয়ে দিতে হবে।
18 যদি তৃতীয় দিনে তার মঙ্গল-কোরবানীর কিঞ্চিৎ গোশ্তও ভোজন করা হয় তবে সেই কোরবানীকে কবুল করা হবে না এবং সেই কোরবানী-দাতার পক্ষে তা গণ্য হবে না, তা ঘৃণার বস্তু হবে এবং যে জন তা ভোজন করে সে অপরাধী বলে গণ্য হবে।
19 আর যে গোশ্তে কোন নাপাক বস্তুর স্পর্শ লাগে তা ভোজন করা যাবে না, আগুনে পুড়িয়ে দিতে হবে। অন্য গোশ্ত প্রত্যেক পাক-পবিত্র লোকের খাদ্য।
20 কিন্তু যে কেউ নাপাক অবস্থায় মাবুদের উদ্দেশে নিবেদিত মঙ্গল-কোরবানীর গোশ্ত ভোজন করে সে নিজের লোকদের মধ্য থেকে উচ্ছিন্ন হবে।