10 সেই দিন ইয়াসিরের মূল সব জাতির জন্য নিশানের মত হয়ে দাঁড়াবেন; সব জাতি তাঁর কাছে জমায়েত হবে এবং তাঁর বিশ্রামের স্থান গৌরবময় হবে।
11 সেই দিন দীন-দুনিয়ার মালিক তাঁর বেঁচে থাকা বান্দাদের আশেরিয়া থেকে, মিসর ও পথ্রোষ থেকে, ইথিওপিয়া, ইলাম, ব্যাবিলন, হামা ও দ্বীপগুলো থেকে উদ্ধার করে আনবার জন্য দ্বিতীয়বার তাঁর হাত বাড়িয়ে দেবেন।
12 তিনি জাতিদের জন্য একটা নিশান তুলবেন আর বিদেশে বন্দী থাকা বনি-ইসরাইলদের জমায়েত করবেন; এহুদার ছড়িয়ে থাকা লোকদের তিনি দুনিয়ার চারদিক থেকে একত্র করবেন।
13 আফরাহীমের হিংসা দূর হয়ে যাবে এবং এহুদার শত্রুভাব আর থাকবে না। আফরাহীম এহুদার উপর হিংসা করবে না, এহুদাও আফরাহীমের সংগে শত্রুতা করবে না।
14 তারা পশ্চিম দিকে ফিলিস্তিনীদের দেশের ঢালু জায়গায় ছোঁ মারবে, তাঁরা একসংগে পূর্ব দিকের দেশ লুট করবে। তারা ইদোম ও মোয়াব দখল করে নেবে আর অম্মোনীয়রা তাদের অধীন হবে।
15 মাবুদ সুয়েজ উপসাগর শুকিয়ে ফেলবেন; তিনি গরম শুকনা বাতাস দিয়ে ফোরাত নদীর উপরে তাঁর শক্তি দেখাবেন। তিনি সেটা ভাগ করে সাতটা নালা বানাবেন, যাতে লোকে জুতা পায়ে পার হতে পারে।
16 মিসর থেকে বের হয়ে আসবার সময় যেমন বনি-ইসরাইলদের জন্য একটা পথ হয়েছিল তেমনি তাঁর বেঁচে থাকা বান্দাদের জন্য আশেরিয়া থেকে একটা রাজপথ হবে।