11 পুরানো পুকুরের পানি রাখবার জন্য তোমরা দুই দেয়ালের মাঝখানে একটা জায়গা তৈরী করেছিলে। কিন্তু যিনি এই অবস্থা ঘটিয়েছিলেন তোমরা তাঁর দিকে তাকালে না, কিংবা অনেক দিন আগে যিনি এই সবের পরিকল্পনা করেছিলেন তাঁর প্রতি তোমাদের ভয় ছিল না।
12 সেই সময় দীন-দুনিয়ার মালিক আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন কাঁদবার ও শোক করবার জন্য, মাথার চুল কামাবার জন্য ও ছালার চট পরবার জন্য তোমাদের ডেকেছিলেন।
13 কিন্তু দেখ, সেখানে আনন্দ ও হৈ-হল্লা চলছে, আর গরু ও ভেড়া জবাই করা এবং গোশ্ত ও আংগুর-রস খাওয়া চলছে। তোমরা বলছ, “এস, আমরা খাওয়া-দাওয়া করি, কারণ কালকে আমরা মরে যাব।”
14 দীন-দুনিয়ার মালিক আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন আমার কাছে এই কথা প্রকাশ করেছেন, “তোমাদের মরণকালেও এই গুনাহ্ মাফ করা হবে না। আমি দীন-দুনিয়ার মালিক আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন এই কথা বলছি।”
15 দীন-দুনিয়ার মালিক আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন বলছেন, “তুমি বাদশাহ্র ঐ ভাণ্ডারীর কাছে, রাজবাড়ীর ভার-পাওয়া শিব্নের কাছে গিয়ে বল,
16 ‘তুমি এখানে কি করছ? আর এখানে নিজের কবর খুঁড়বার জন্য, উঁচু জায়গায় তোমার কবর ঠিক করবার জন্য, পাহাড় কেটে বিশ্রাম-স্থান বানাবার জন্য কে তোমাকে অধিকার দিয়েছে?
17 “ ‘সাবধান, ওহে শক্তিশালী লোক, মাবুদ তোমাকে শক্ত করে ধরে ছুঁড়ে ফেলতে যাচ্ছেন।