15 “কিন্তু আমি কি বলব? তিনি আমার সংগে কথা বলেছেন আর নিজেই এটা করেছেন। আমার প্রাণের এই যন্ত্রণার জন্য আমি জীবনের বাকী সব বছরগুলো নম্র হয়ে চলব।
16 হে মালিক, তোমার কালাম ও কাজ দিয়েই তো মানুষ বেঁচে থাকে; এই সবের মধ্যেই আমার রূহ্ জীবিত থাকবে। তুমি আমার স্বাস্থ্য ফিরিয়ে দিয়ে আমাকে বাঁচতে দেবে।
17 “অবশ্য আমার ভালোর জন্যই আমি এই ভীষণ যন্ত্রণা ভোগ করেছি, কিন্তু ধ্বংসের গর্ত থেকে তোমার মহব্বতে তুমি আমাকে উদ্ধার করেছ। আমার সব গুনাহ্ তুমি পিছনে ফেলে দিয়েছ।
18 কবর তো তোমার শুকরিয়া আদায় করতে পারে না, আর মৃত্যুও তোমার প্রশংসা-কাওয়ালী গাইতে পারে না। যারা সেই গর্তে নামে তারা তোমার ওয়াদার পূর্ণতার আশা করতে পারে না।
19 কেবল জীবিতেরা, জীবিতেরাই তোমার প্রশংসা করে যেমন আজ আমি করছি; পিতা তার ছেলেদের তোমার ওয়াদার কথা বলে থাকেন।
20 মাবুদ আমাকে রক্ষা করেছেন, সেইজন্য আমাদের জীবনের সমস্ত দিনগুলোতে মাবুদের ঘরে তারের বাজনার সংগে আমরা কাওয়ালী গাইব।”
21 এর আগে ইশাইয়া বলেছিলেন, “ডুমুর দিয়ে একটা প্রলেপ তৈরী করে তাঁর ফোড়ার উপর লাগিয়ে দিলে তিনি সুস্থ হবেন।”