30 আর তখন ইবনুল-ইনসানের চিহ্ন আসমানে দেখা যাবে, আর তখন দুনিয়ার সমস্ত গোষ্ঠী মাতম করবে এবং ইবনুল-ইনসানকে আসমানের মেঘরথে পরাক্রম ও মহা প্রতাপে আসতে দেখবে।
31 আর তিনি মহা তূরীধ্বনি সহকারে নিজের ফেরেশতাদেরকে প্রেরণ করবেন; তাঁরা আসমানের এক সীমা থেকে অন্য সীমা পর্যন্ত চার দিক থেকে তাঁর মনোনীতদেরকে একত্র করবেন।
32 ডুমুর গাছ থেকে দৃষ্টান্ত শিখ; যখন তার ডাল কোমল হয়ে পাতা বের করে, তখন তোমরা জানতে পার, গ্রীষ্মকাল সন্নিকট;
33 সেভাবে তোমরা ঐ সমস্ত ঘটনা দেখলেই জানবে, তিনি সন্নিকট, এমন কি, দ্বারে উপস্থিত।
34 আমি তোমাদেরকে সত্যি বলছি, এই কালের লোকদের লোপ হবে না, যে পর্যন্ত না এ সব সিদ্ধ হয়।
35 আসমানের ও দুনিয়ার লোপ হবে, কিন্তু আমার কথার লোপ কখনও হবে না।
36 কিন্তু সেই দিনের ও সেই দণ্ডের তত্ত্ব কেউই জানে না, বেহেশতের ফেরেশতারাও জানেন না, পুত্রও জানেন না, কেবল পিতা জানেন।